মজে গিয়েছে গুড়গুড়ি খাল। বেলপুকুর হাসপাতালের আবাসন। ছবি: সুদীপ ভট্টাচার্য
• বেলপুকুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের বেহাল দশা। আগে অন্তর্বিভাগ চালু থাকলেও তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এখান থেকে ভাল চিকিৎসা পরিষেবা পাওয়া যাচ্ছে না।
সুনীল ঘোষ, বেলপুকুর
বেলপুকুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সত্যিই বেহাল দশা। এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পরিকাঠামোগত উন্নয়ন করে ভাল পরিষেবা দেওয়ার জন্য আমরা স্বাস্থ্যদফতরের কাছে আবেদন জানিয়েছি।
• দীপচন্দ্রপুরে মুসলিমপাড়ায় রাস্তায় আজও ইট পড়েনি। বর্ষাকালে খুব সমস্যা হয়। কাদা রাস্তায় যাতয়াত করতে হয়।
আফসার মল্লিক,দীপচন্দ্রপুর
কিছুটা রাস্তায় ইটপাতা হয়েছিল। তবে রাস্তার জমি নিয়ে সমস্যা থাকায় নতুন করে কাজ করা যায়নি।
• বেলপুকুর শোনডাঙ্গা যাওয়ার আড়াই কিমি রাস্তার বেহাল দশা।
মিনাজুল মন্ডল, শোনডাঙ্গা
ওই রাস্তাটি জেলা পরিষদের হওয়ায় আমরা কাজ করার অনুমতি পাইনি। তবে জেলা পরিষদ ওই রাস্তার কাজ করবে বলে আমাদের জানিয়েছি।
• দীর্ঘদিন গুড়গুড়ি খাল সংস্কার না হওয়ায় সমস্যা দেখা দিয়েছে। খাল মজে যাওয়ায় বর্ষাকালে খাল উপচে পাশে চাষের জমি জলমগ্ন হয়ে যায়।
রাধারমন মন্ডল,বেলপুকুর
এত বড় খাল সংস্কার করা গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষে সম্ভব নয়। তাই এই খাল সংস্কারের বিষয়ে আমরা বিডিও অফিসে আবেদন জানিয়েছি।
• রেশন কার্ডের আবেদন করলেও সবাই রেশন কার্ড পাচ্ছে না।
সুকুমার ঘোষ, শঙ্করপুর
বিষয়টি খাদ্য দফতর দেখে। আমরা ব্লকের খাদ্য দফতরকে জানাব।
• চৌগাছার অধিকাংশ রাস্তা মাটির। ফলে বাসিন্দারা চরম সমস্যায় পড়েন। বিশেষত বর্ষাকালে কাদাপাক ভরা রাস্তায় যাতয়াত করতে হয়।
কমলেশ ঘোষ, চৌগাছা
ওই এলাকার অনেক রাস্তা আমরা ঢালাই রাস্তা করেছি। যেগুলো বাকি আছে, ধীরে ধীরে ঢালাই করা হবে।
• রাজাপুর এলাকায় নদীর পাড়ে অবৈধ ভাবে মাটি কাটা হচ্ছে।
সুরজিত মন্ডল,রাজাপুর
মাটি কাটা বন্ধ করা আমাদের এক্তিয়ারে পড়ে না। বিষয়টি নজরে আসায় ব্লক প্রশাসনকে জানিয়েছি।
• রাজাপুর, শঙ্করপুর এলাকায় ভাগীরথীর পাড় দীর্ঘদিন ধরে ভাঙছে। চাষের জমি নদীর তলায় চলে যাচ্ছে।
খোকন মণ্ডল, রাজাপুর
এটা বড় সমস্যা। সেচ দফতরকে জানানো হয়েছে।
• এলাকায় ট্যাপকলের ক্যাপগুলি নষ্ট হয়ে গিয়েছে। ফলে সব সময় ট্যাপকল থেকে জল পড়ছে। অপচয় হচ্ছে পানীয় জল।
খোকন সেন, রাজাপুর
ট্যাপকলের ক্যাপগুলি লাগানোর কিছু দিন পরেই চুরি হয়ে যায়। তাই এই সমস্যা দেখা দেয়। ফের আমরা ট্যাপের ক্যাপ লাগিয়ে দেব। তবে এ বার যাতে চুরি না হয়, সেটা বাসিন্দাদের দেখতে হবে।