এই ধরনের খবরের ক্ষেত্রে আসল ছবি প্রকাশে আইনি নিষেধাজ্ঞা থাকে। —প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
শিশুকে যৌন হেনস্থার অভিযোগে প্রতিবেশীরা বাড়িঘর ভেঙে দিয়েছেন। থানায় দায়ের হয়েছে অভিযোগ। তার পরেই কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হলেন এক প্রৌঢ়।
পরিবারের দাবি, মিথ্যা অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়েছে ৫২ বছরের কাঠমিস্ত্রিকে। অপমান সহ্য করতে না পেরে তিনি আত্মহত্যা করেছেন। মঙ্গলবার এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা নদিয়ার গাঙনাপুর থানা এলাকায়। উত্তেজনা প্রশমন করতে পুলিশ পিকেট বসানো হয়েছে ওই এলাকায়।
পুলিশ সূত্রে খবর, গত ২৭ ফেব্রুয়ারি প্রতিবেশী এক নাবালিকার পরিবার ৫২ বছরের প্রৌঢ়ের বিরুদ্ধে গাঙনাপুর থানায় পকসো আইনে মামলা করে। তার পর থেকে ভয়ে বাড়িছাড়া ছিলেন অভিযুক্ত। অন্য দিকে, মৃতের আত্মীয়দের দাবি, প্রায়শই ওই প্রৌঢ়কে ফোনে হুমকি দিত নাবালিকার পরিবার। তারা মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করে কাঠমিস্ত্রির কাছে।
এর মধ্যে সপ্তাহখানেক আগে খবর মেলে কীটনাশক খেয়েছেন ওই প্রৌঢ়। তাঁকে উদ্ধার করে ভর্তি করানো হয়েছিল কল্যাণী জওহরলাল নেহরু মেমোরিয়াল হাসপাতালে। দিন সাতেক চিকিৎসা চলার পর সোমবার রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। এর পর শোরগোল শুরু হয় এলাকায়।