বিদ্যুৎ সংযোগে ঢিলেমির নালিশ

সবং ও পিংলায় বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ চলছে ঢিমেতালে। তাই দ্রুত কাজের দাবিতে বিদ্যুৎ মন্ত্রী মণীশ গুপ্তের দ্বারস্থ হলেন সবংয়ের বিধায়ক মানস ভুঁইয়া। মানসবাবুর দাবি, ওই দু’টি ব্লক এলাকায় দিনে-দিনে বিপিএল পরিবারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাঁদের বিনামূল্যে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

খড়্গপুর শেষ আপডেট: ২৮ জানুয়ারি ২০১৫ ০২:২৯
Share:

সবং ও পিংলায় বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ চলছে ঢিমেতালে। তাই দ্রুত কাজের দাবিতে বিদ্যুৎ মন্ত্রী মণীশ গুপ্তের দ্বারস্থ হলেন সবংয়ের বিধায়ক মানস ভুঁইয়া। মানসবাবুর দাবি, ওই দু’টি ব্লক এলাকায় দিনে-দিনে বিপিএল পরিবারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাঁদের বিনামূল্যে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। এ ছাড়াও কিছু এপিএল পরিবারও বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে বঞ্চিত। কিন্তু তাঁদের সংযোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে খুঁটির অভাব দেখা দিয়েছে। তবুও জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা উদ্যোগী হননি।

Advertisement

তাঁর অভিযোগ, সবংয়ের বরদা ও দশগ্রামে বিদ্যুতের সাব-স্টেশন গড়ার কথা রয়েছে। বরদায় জমি চিহ্নিত করে জমি কেনা হয়েছে। তবে দশগ্রামের ক্ষেত্রে গড়িমসি হচ্ছে। তাই বিদ্যুৎ মন্ত্রীর কাছে এই কাজগুলি দ্রুত শুরু করার দাবি জানান তিনি। এ দিন মানস ভুঁইয়া বলেন, “বিদ্যুৎমন্ত্রী আমাকে সময় দিয়েছিলেন। পিংলা ও সবংয়ের বিপিএল ও এপিএল পরিবারে বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য প্রয়োজনীয় খুঁটি ও দশগ্রামের সাব-স্টেশনের কাজ শুরু করার দাবি জানিয়েছি।” তাঁর বক্তব্য, “মনীশবাবু আমার আবেদনে সাড়া দিয়েছেন। বিভাগের ইঞ্জিয়ারদের সাব-স্টেশন গড়ার কাজ দ্রুত সম্পন্ন করতে বলেছেন। তাঁকে ধন্যবাদ জানাই।”

যদিও এই বিষয়টি নিয়ে জেলা বিদ্যুৎ কর্মাধ্যক্ষ অমূল্য মাইতি বলেন, “আমরা জেলা পরিষদে আসার পরে বেশ কিছু বিদ্যুতের সাব-স্টেশনের কাজ শুরু হয়েছে। বরদা-সহ বহু জায়গায় জমি কেনাও হয়েছে। দশগ্রামেও প্রক্রিয়া চলছে।” তাঁর কথায়, “এই নিয়ে গত ১৯ ডিসেম্বর জেলার বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। আগেভাগে নাম কিনতে মানস ভুঁইয়া মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। এটা ওদের স্বভাবসিদ্ধ হিংসারই বহিঃপ্রকাশ।”

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement