খুচরো নেই, তাই দোকানে খদ্দেরও নেই। শিমূলপাল গ্রামের একটি ফাঁকা দোকান।
শিমূলপাল গ্রামের শাখা ডাকঘরে টাকা নেই। গ্রাহকরা অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলতে পারছেন না। সাড়ে তিন কিলোমিটার দূরে কুসুমডাঙায় রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কের গ্রামীণ শাখা রয়েছে। সেখানে ২ হাজার টাকার নোট দেওয়া হচ্ছে। সমস্যায় গ্রামবাসী। মোদীর সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেও গ্রামবাসীর বক্তব্য, একশো টাকার নোটের জোগান সুনিশ্চিত করে তবে, এমন সিদ্ধান্ত কার্যকর করা উচিত ছিল। কারণ, প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে এখনও খুচরো টাকাতেই বিনিময় বেশি হয়।