আদালতে না তোলার অভিযোগ

তিন রাজনৈতিক কর্মীকে আটক করার ২৪ ঘন্টা পরেও তাঁদের আদালতে তোলেনি পুলিশ। ঝাড়গ্রাম জেলা পুলিশের বিরুদ্ধে এমনই অভিযোগ করেছেন ‘সিপিআই (এমএল) পিসিসি’-এর সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ রাণা। সোমবার এক লিখিত বিবৃতিতে সন্তোষবাবু দাবি করেছেন, ছত্রধর মাহাতো-সহ রাজনৈতিক বন্দিদের মুক্তির দাবিতে পোস্টার সাঁটানোর অভিযোগে তাঁর সংগঠনের নেতা নিরঞ্জন বেরা এবং কর্মী সুনীল বারিক ও জিতেন গিরিকে রবিবার আটক করে পুলিশ।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

ঝাড়গ্রাম শেষ আপডেট: ১৯ মে ২০১৫ ০০:৪৯
Share:

তিন রাজনৈতিক কর্মীকে আটক করার ২৪ ঘন্টা পরেও তাঁদের আদালতে তোলেনি পুলিশ। ঝাড়গ্রাম জেলা পুলিশের বিরুদ্ধে এমনই অভিযোগ করেছেন ‘সিপিআই (এমএল) পিসিসি’-এর সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ রাণা। সোমবার এক লিখিত বিবৃতিতে সন্তোষবাবু দাবি করেছেন, ছত্রধর মাহাতো-সহ রাজনৈতিক বন্দিদের মুক্তির দাবিতে পোস্টার সাঁটানোর অভিযোগে তাঁর সংগঠনের নেতা নিরঞ্জন বেরা এবং কর্মী সুনীল বারিক ও জিতেন গিরিকে রবিবার আটক করে পুলিশ। নিরঞ্জনবাবুর বাড়ি ঝাড়গ্রাম থানার লোধাশুলি এলাকায়। সুনীলবাবু ও জিতেনবাবুর বাড়ি সাঁকরাইলের রোহিনীতে। নিরঞ্জনবাবু ‘সিপিআই (এমএল) পিসিসি’-এর পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা সম্পাদক।

Advertisement

গত শনিবার ইউএপিএ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ছত্রধরের মুক্তির দাবিতে ঝাড়গ্রাম শহরের বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার পড়ে। সিপিআই (এমএল) পিসিসি এবং এপিডিআর-এর নামাঙ্কিত পোস্টার গুলি পরে অবশ্য পুলিশ গিয়ে ছিঁড়ে দেয়। সন্তোষবাবুর অভিযোগ, এরপরই রবিবার সিপিআই (এমএল) পিসিসি-এর তিন নেতা-কর্মীকে আটক করে পুলিশ। কিন্তু ২৪ ঘন্টা পেরিয়ে গেলেও সোমবার তাঁদের ঝাড়গ্রাম আদালতে তোলা হয় নি। সন্তোষবাবু বলেন, “জঙ্গলমহলে আইনের শাসন বলে কিছু নেই। গণতান্ত্রিক পথে প্রতিবাদ করারও কোনও উপায় এখানে নেই। অবিলম্বে ওই তিন জনকে মুক্তি দেওয়া না হলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে যাব।” অভিযোগ অস্বীকার করেছে পুলিশ।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement