Anganwadi Center

সরকারি স্মার্টফোন মেলেনি, খাবারও বন্ধ

কর্মীরা তাঁদের নিজস্ব বা পরিজনদের ফোনে ওই অ্যাপ ডাউনলোড করে শিশু ও মায়েদের দৈনিক হাজিরার আপডেট দিচ্ছেন।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

 ঝাড়গ্রাম শেষ আপডেট: ৩০ জানুয়ারি ২০২৪ ০৯:০০
Share:

—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

নিয়মমতো সরকারি ভাবে স্মার্টফোন পাওয়ার কথা। অথচ তা পাচ্ছেন না অঙ্গনওয়াড়ির কর্মীরা ব্যক্তিগত অথবা পড়শির মোবাইল নিয়ে কাজ চালাচ্ছেন কোনওমতে। এখন ‘পোষণ’ অ্যাপের মাধ্যমে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলির দৈনিক তথ্য আপডেট করতে হয় কর্মীদের। এ জন্য প্রতিটি অঙ্গনওয়াড়িকে সরকারি ভাবে একটি করে স্মার্টফোন দেওয়ার কথা। কিন্তু এখনও পর্যন্ত ঝাড়গ্রাম জেলার কোনও অঙ্গনওয়াড়ি তা পায়নি।

Advertisement

কর্মীরা তাঁদের নিজস্ব বা পরিজনদের ফোনে ওই অ্যাপ ডাউনলোড করে শিশু ও মায়েদের দৈনিক হাজিরার আপডেট দিচ্ছেন। যাঁদের ফোন নেই, তাঁরা গ্রামের কারও ফোন থেকে কাজ চালাচ্ছেন। বিষয়টি নিয়ে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও সহায়িকাদের বিভিন্ন সংগঠন সরব হয়েছে।সুসংহত শিশুবিকাশ সেবা প্রকল্পের অধীনে জেলায় রয়েছে ২,৪৭৭টি অঙ্গনওয়াড়ি। কিন্তু কোনও কেন্দ্রকেই সরকারি ফোন দেওয়া হয়নি। তার উপর নতুন নিয়মের গেরোয় কর্মী ও সহায়িকাদের সরকারি ভাবে খাবার দেওয়ার ব্যবস্থাটি সম্প্রতি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অঙ্গনওয়াড়িগুলি থেকে সব মিলিয়ে অনূর্ধ্ব ৬ বছর বয়সী প্রায় ৯০ হাজার শিশুর পুষ্টিবিধান ও খেলাচ্ছলে সার্বিক বিকাশের কাজ হয়।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement