গয়না চুরির নালিশ, গ্রেফতার দুই

কলকাতার একটি বাড়ি থেকে গয়না, বৈদ্যুতিন সামগ্রী চুরি আর সেই চোরাই জিনিস কেনার অভিযোগে দু’জনকে গ্রেফতার করল এয়ারপোর্ট থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম কার্তিক বেরা ও সন্তোষ ভানুদাস মিটকেরি।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

তমলুক শেষ আপডেট: ০৭ অগস্ট ২০১৬ ০১:০৯
Share:

কলকাতার একটি বাড়ি থেকে গয়না, বৈদ্যুতিন সামগ্রী চুরি আর সেই চোরাই জিনিস কেনার অভিযোগে দু’জনকে গ্রেফতার করল এয়ারপোর্ট থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম কার্তিক বেরা ও সন্তোষ ভানুদাস মিটকেরি। পেশায় রাজমিস্ত্রি কার্তিকের বাড়ি নন্দকুমারের মল্লিকচক গ্রামে আর তমলুকে গঙ্গারঘাট এলাকায় সোনার কাজের কারখানার মালিক সন্তোষ ভানুদাস মিটকেরি।

Advertisement

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কৈখালীর বাসিন্দা নিশাদ রানার বাড়িতে টাইলস বসানোর কাজ করতে গিয়েছিল কার্তিক। গত ৬ জুলাই কার্তিক ওই বাড়ির দরজা ভেঙে প্রায় ২৫ ভরি সোনার গয়না, ল্যাপটপ, একটি ট্যাব, দুটি ক্যামেরা চুরি করে পালিয়ে আসে বলে অভিযোগ। ওই বাড়ির মালিক এয়ারপোর্ট থানার অভিযোগ জানায়। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে কার্তিকের কথা। শুক্রবার এয়ারপোর্ট থানার পুলিশ নন্দকুমার থানার পুলিশের সঙ্গে যৌথভাবে হানা দিয়ে মল্লিকচক গ্রাম থেকে কার্তিককে গ্রেফতার করে। পুলিশের দাবি, জেরায় কার্তিক জানিয়েছে চোরাই মাল সে বিক্রি করেছিল স্থানীয় সোনার দোকানের মালিক সন্তোষ ভানুদাস মিটকেরিকে। আর তারপর কিনেছিল একটি মোটরবাইক ও পুরনো ছোট লরি কিনেছিল। ধৃত কার্ত্তিকের কাছ থেকে চুরি করা গয়নার অধিকাংশ উদ্ধারও করেছে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে ওই সোনার দোকানের মালিককেও। ঘটনায় অন্য কেউ জড়িত আছে কি না তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।

মারের নালিশ। ক্লাস চলাকালীন এক শিক্ষককে চড় মারার অভিযোগ উঠল অভিভাবকের বিরুদ্ধে। শুক্রবার পটাশপুর থানার অমর্ষি রঘুনাথ হাইস্কুলের ঘটনা। ওই দিন স্কুলে একাদশ শ্রেণির ইংরাজি ক্লাস চলাকালীন তার মেয়েকে নিয়ে ঘরে ঢোকেন চন্দন রায় নামে এক অভিভাবক। প্রতিবাদ জানান শিক্ষক জয়দেব পাত্র। অভিযোগ, এরপরেই চন্দনবাবু ওই শিক্ষকের গালে সপাটে চড় মারেন ও কলার ধরে বারান্দায় টেনে নিয়ে যান।। আচমকা এই ঘটনার পর স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা ও শিক্ষক শিক্ষিকারা ক্লাস ছেড়ে বেড়িয়ে এসে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে চন্দনবাবু মেয়েকে নিয়ে স্কুল ছেড়ে চলে যান। পরে স্কুলের প্রধান শিক্ষক হরেশকুমার সাউ পটাশপুর থানায় চন্দন রায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement