বৈঠকে মমতা।
বাংলায় বিধানসভা ভোটের আগে বিজেপি বিরোধী প্রচার করতে এ রাজ্যে এসেছিলেন কৃষক নেতারা। আগামী দিনেও বিভিন্ন রাজ্যে এই প্রচার চালানো হবে বলে জানালেন রাকেশ টিকায়েত।
কোভিডের টিকায় জিএসটি বসানো অপরাধ। জীূবন-মৃত্যু নিয়ে খেলা করা। অবিলম্বে তা প্রত্যাহার করতে হবে: মমতা
ইউপিএ-কে নেতৃত্ব দেবেন? সাংবাদিক বৈঠকে এমনই প্রশ্ন ধেয়ে এসেছিল মমতার দিকে। এর জবাবে তিনি বলেন, ‘‘আমি শুধু মমতা তাড়াতেই চাই।’’
ভাষণ ছাড়া কিছুই দেন না প্রধানমন্ত্রী। টিকা এতদিন কেন দেওয়া হল না? প্রশ্ন তুললেন মমতা।
বিজেপি শাসিত কেন্দ্রীয় সরকারের মোকাবিলায় সমস্ত বিরোধী রাজ্যগুলিতে এক হওয়ার বার্তা দিলেন মমতা। বললেন, ‘‘এক রাজ্যেকে বিজেপি আক্রমণ করলে, বাকি রাজ্যগুলিকে রুখে দাঁড়াতে হবে।’’
দেশের গনতন্ত্র রক্ষা করতে, দেশের কৃষক, শ্রমিক, যুবদের বাঁচানোর জন্য সবাইকে এক হতে হবে। যারা বিজেপির পুরনো নেতা। তাঁরাও এই কাজে যোগ দিতে পারেন।
নোটবন্দির ঢঙে বিরোধীদের কণ্ঠ রোধ করতে চাই বিজেপি। কিন্তু আমাদের আটকাতে পারবে না।
ক্ষমতায় এসে থেকে বিজেপি খবরদারি চালাচ্ছে। কালো আইন আনা ছাড়া কোনও কাজ নেই।
উত্তরপ্রদেশ এবং বিহারে গঙ্গায় ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে কোভিড মৃতদের দেহ। এ ভাবে দেশ চলে।
আন্দোলনকারী কৃষকদের দাবি শোনা গেল মমতার গলাতেও। বিতর্কিত তিন কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবি জানালেন তিনি।
জোর করে কৃষকদের জমি নেওয়ার বিরোধী আমি। এ রাজ্যে এ জন্য আইনও তৈরি করেছি।
কৃষক আন্দোলনকে সমর্থন করার পাশাপাশি, ওএই আন্দোলন চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার বার্তা দিলেন মমতা। তিনি বলেছেন, যত দিন দাবি আদায় না হল আন্দোলনকে সমর্থন করতে হবে।
কৃষক আন্দোলনের প্রসঙ্গে সিঙ্গুর এবং নন্দীগ্রাম আন্দোলনের কথা উল্লেখ করলেন মমতা।
প্রথমদিন থেকে কৃষক আন্দোলনের পাশে আছি। আমাদের অনেক সাংসদ সমর্থন জানাতে সেখানে গিয়েছিলেন।
নবান্নের বৈঠকে ২০১৯ সালে তৈরি হওয়া নয়া তিন কৃষিবিল কী ভাবে কৃষকদের দুর্দশা নেমে আসবে তা বলেন।