ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্র। নিজস্ব চিত্র
বাংলা থেকে শুরু হয়েছিল। তার পরেও ইংরেজি, ইতিহাসের প্রশ্নপত্র পাচার আটকানো যায়নি। এ বার ভূগোল। ফের এক বার পর্ষদের নজর এড়িয়ে পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে পাচার হয়ে গেল প্রশ্নপত্র!
আদৌ কি এ বছর মাধ্যমিকের প্রশ্নপত্র পাচার আটকানো যাবে? পর্ষদের মুখে কুলুপ। কোনও মন্তব্য করতে চাইছেন না অধিকারিকেরা। শিক্ষামন্ত্রী হাল ধরার পর মনে করা হয়েছিল, প্রশ্ন পাচার আটকানো যাবে। কিন্তু একের পর এক প্রশ্নপত্র হল থেকে পাচার হয়েই চলেছে!
শনিবার ছিল ভূগোল পরীক্ষা। ১২টার সময় পরীক্ষা শুরু হওয়ার আধ ঘণ্টার মধ্যে প্রশ্নপত্র সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে ছড়িয়ে পড়ে। পরে দেখা যায়, তার সঙ্গে হুবহু মিল রয়েছে পরীক্ষাকেন্দ্রে দেওয়া প্রশ্নপত্রের।
আরও পড়ুন: মোবাইলে প্রশ্ন ফাঁসের হ্যাটট্রিক!
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের নির্দেশ ছিল, কোনও ভাবেই পরীক্ষার হলে মোবাইল নিয়ে যাওয়া যাবে না। কোনও পরীক্ষার্থী ফোন ব্যাবহার করলে তার পরীক্ষা বাতিল হয়ে যাবে। শিক্ষক বা শিক্ষাকর্মীর কাছে ফোন পাওয়া গেলে তাঁকে সাসপেন্ড করা হবে। তা সত্ত্বেও চারটি পরীক্ষার ক্ষেত্রেই দেখা গেল, পরীক্ষা চলাকালীন প্রশ্ন বাইরে এসেছে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে। পর্ষদের হুঁশিয়ারিতে কাজ না হওয়ায় ইংরেজি পরীক্ষার পর আসরে নামেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু তার পর একই অবস্থা!
আরও পড়ুন: ঘরে ফিরল দুই বাঙালি জওয়ানের দেহ, যুদ্ধ চাই না, বললেন বাবলুর স্ত্রী