প্রতীকী ছবি।
এন্টালির রেলওয়ে কোয়ার্টার্স থেকে উদ্ধার হওয়া বছর আঠারোর জখম তরুণীর জ্ঞান ফিরেছে। তিনি কথাও বলছেন। তবে তদন্তে কোনও রকম সহযোগিতা করছেন না বলে অভিযোগ। তাঁর দাদা মহম্মদ রাজা নামে যে যুবকের কথা বলেছিলেন, শুক্রবার রাতে তাঁকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, কিছু জিজ্ঞাসা করলেই উত্তর এড়িয়ে যাচ্ছেন ওই তরুণী। তাই তদন্তে পুলিশের অসুবিধা হচ্ছে। এন্টালির ওই রেলওয়ে কোয়ার্টার্সগুলির বেশ কয়েকটি অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে। সিসি ক্যামেরা থাকা তো দূর, প্রায় লোকজনেরও দেখা মেলে না। শুক্রবার ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের একটি দল সেখানে গিয়েছিল। কিন্তু সংগ্রহযোগ্য নমুনা তেমন কিছু মেলেনি। তবে দেওয়ালে এবং কিছু জায়গায় রক্তের দাগ মিলেছে। সাধারণত ভারী কিছু দিয়ে আঘাত করলে রক্ত যে ভাবে ছিটকে আসে, তেমনই দাগ রয়েছে দেওয়ালে।
বুধবার বিকেলে ক্ষতবিক্ষত এবং অচৈতন্য অবস্থায় ওই তরুণীকে উদ্ধারের পরে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান তাঁর পরিবারের লোকজন। প্রাথমিক ভাবে খুনের চেষ্টার অভিযোগ দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।