Bikash Bhawan march

কম্পোজ়িট গ্রান্ট-সহ নানা দাবিতে বিকাশ ভবন অভিযানের ডাক

শনিবার সাংবাদিক বৈঠকে ওই সংগঠনের তরফে জানানো হয়, শুধু কম্পোজ়িট গ্রান্টই নয়, মিড-ডে মিলের বরাদ্দ আরও বাড়াতে হবে। যেটুকু বেড়েছে, তা যথেষ্ট নয়।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০১ ডিসেম্বর ২০২৪ ০৮:৩৯
Share:

বিকাশ ভবন। —ফাইল চিত্র।

কোনও স্কুলে টিনের চাল ফুটো হয়ে যাওয়ায় বৃষ্টি পড়লে ক্লাসঘরে জল ঢুকে যায়। কোথাও আবার টেবিল-বেঞ্চ ভেঙেচুরে গিয়েছে। কিন্তু অভিযোগ, বছর শেষ হতে চললেও এখনও পর্যন্ত স্কুলগুলিতে কম্পোজ়িট গ্রান্টের টাকা না আসায় অবস্থা শোচনীয় হয়ে পড়েছে। দৈনন্দিন খরচও চালানো যাচ্ছে না। সব থেকে বেশি খারাপ অবস্থা প্রাথমিক স্কুলগুলির। তাই এ বার কম্পোজ়িট গ্রান্ট-সহ আরও কয়েকটি দাবিতে আগামী ১৭ ডিসেম্বর বিকাশ ভবন অভিযানের ডাক দিল প্রাথমিক স্কুলগুলির শিক্ষকদের সংগঠন ‘উস্তি ইউনাইটেড প্রাইমারি টিচার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন’।

Advertisement

শনিবার সাংবাদিক বৈঠকে ওই সংগঠনের তরফে জানানো হয়, শুধু কম্পোজ়িট গ্রান্টই নয়, মিড-ডে মিলের বরাদ্দ আরও বাড়াতে হবে। যেটুকু বেড়েছে, তা যথেষ্ট নয়। ওই সংগঠনের তরফে রাজীব দত্ত জানান, বিভিন্ন স্কুলে পড়ুয়াদের যে পোশাক এসেছে, তার মান এতটাই খারাপ যে, অনেকে পড়তে পারছে না। সেই সঙ্গে পোশাকের মাপ ও রঙের বিভ্রাট তো রয়েছেই।

সংগঠনের রাজ্য সম্পাদক ভাস্কর ঘোষ কয়েকটি স্কুল পোশাকের নমুনা দেখিয়ে বলেন, ‘‘একই জামার দু’টি হাতার দু’রকম রং, হাফপ্যান্টের দু’রকম রং— এমনই সব পোশাক এসেছে কয়েকটি স্কুলে। জামাকাপড়ে সেলাইয়ের মান এতটাই খারাপ যে, দু’দিন পড়তে না পড়তেই ছিঁড়ে যাচ্ছে। আমাদের অভিযোগ, এই পোশাক নিয়েও দুর্নীতি হয়েছে।’’ যদিও শিক্ষা দফতরের কর্তাদের মতে, পোশাকের মাপে সামান্য কিছু ভুল থাকতে পারে। তবে, সেগুলি নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে দেওয়া হয়েছে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement