হাজিরায় ছাড় চেয়ে ঘেরাও

ন্যূনতম হাজিরা না-থাকা সত্ত্বেও পরীক্ষায় বসতে দেওয়ার দাবিতে বাংলা বিভাগের শিক্ষকদের মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত আটকে রাখেন পড়ুয়ারা। উপাচার্য সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুরোধে তাঁরা পরে শিক্ষকদের বাড়ি যেতে দেন।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৩:৩৩
Share:

বাংলা বিভাগে ধর্নায় পড়ুয়ারা। হাজির উপাচার্য। নিজস্ব চিত্র

ফেল করেও পাশ করানোর দাবিতে আন্দোলন করে কাজ হাসিল হয়েছে। এ বার হাজিরায় ছাড়ের আবদারে ঘেরাও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে!

Advertisement

ন্যূনতম হাজিরা না-থাকা সত্ত্বেও পরীক্ষায় বসতে দেওয়ার দাবিতে বাংলা বিভাগের শিক্ষকদের মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত আটকে রাখেন পড়ুয়ারা। উপাচার্য সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুরোধে তাঁরা পরে শিক্ষকদের বাড়ি যেতে দেন। উপাচার্য বলেন, ‘‘প্রয়োজনীয় হাজিরা ছাড়া কাউকে পরীক্ষায় বসতে দেওয়া হবে না। আমরা এই নিয়মের বাইরে যাব না। এখানে বহিরাগতদেরও দেখছি। তাই পড়ুয়াদের নিরাপত্তার খাতিরে প্রয়োজনে সারা রাত থাকব।’’ দুই সহ-উপাচার্যকে নিয়ে উপাচার্য বাংলা বিভাগেই বসে থাকেন।

পরীক্ষায় বসতে ৬৫% হাজিরা আবশ্যিক। ৫৫% পর্যন্ত হাজিরা থাকলে ১০০ টাকা জরিমানা দিয়ে পরীক্ষায় বসা যায়। বাংলার প্রথম ও তৃতীয় সেমেস্টারে প্রায় ৮০ জনের ন্যূনতম হাজিরা নেই। এ দিন বৈঠকে দেখা যায়, অধিকাংশ পড়ুয়াকেই পরীক্ষায় বসতে দেওয়া সম্ভব নয়। তার পরেই টিএমসিপি-র একাংশের নেতৃত্বে ঘেরাও শুরু হয়।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement