—ফাইল চিত্র।
রাত থেকেই ঘন কুয়াশায় ঢেকে গিয়েছিল পথ। বৃহস্পতিবার রাতে গাড়ি চালাতে গিয়ে হাত কয়েক দূরের জিনিসও ঠাহর করা যাচ্ছিল না। ঘন কুয়াশার কারণে ওই রাতে কলকাতায় নামতে না পেরে অন্য শহরে চলে গেল ১০টি উড়ান। যার মধ্যে চারটি আন্তর্জাতিক উড়ানও ছিল।
বিমানবন্দরের খবর, রাত সাড়ে ১০টার পর থেকেই কমতে থাকে দৃশ্যমানতা। সাড়ে ১১টার পরে তা নেমে দাঁড়ায় ৫০০ মিটারে। কুয়ালা লামপুর থেকে আসা মালিন্ডো এয়ার প্রথম চলে যায় সাড়ে ১১টার একটু আগে। সেখান থেকেই আসা এয়ার এশিয়ার বিমানও সাড়ে ১২টা নাগাদ ঢাকা উড়ে যায়। দুবাই থেকে আসা এয়ার ইন্ডিয়া ও ব্যাঙ্কক থেকে আসা তাই এয়ার
এশিয়ার বিমান যথাক্রমে উড়ে যায় নাগপুর এবং ভুবনেশ্বরে।
অন্য শহর থেকে আসা পাঁচটি বিমান চলে যায় ভুবনেশ্বর। তার মধ্যে ছিল গো এয়ারের পুণে ও মুম্বইয়ের উড়ান, এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়ার বেঙ্গালুরু ও চেন্নাইয়ের বিমান এবং ইন্ডিগোর চেন্নাইয়ের বিমান। ইন্ডিগোরই দিল্লির একটি বিমান নামতে না পেরে লখনউ উড়ে যায়। বিমানবন্দর সূত্রের খবর, রাত ৩টের পর থেকে কুয়াশা কাটতে শুরু করে ও বিমান নামতে শুরু করে। কুয়াশায় সাতটি বিমান বাতিল করতে হয়। শুক্রবার সকালে দেরি করে ছাড়ে দশটিরও বেশি উড়ান।