রেড রোডে হাফ ম্যারাথনে যোগ দিতে সাতসকালেই উৎসাহীদের ভিড়।
কখনও মোবাইলে কথা বলতে বলতে রাস্তা পার হওয়া, কখনও বা সিগনাল ভেঙে গাড়ি চালানো। ট্র্যাফিক আইনের তোয়াক্কা না করার এমন উদাহরণ প্রায়শই নজরে আসে। এর ফলে প্রায় প্রতি দিনই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন অনেকে। পথ নিরাপত্তা নিয়ে সচেতনতার প্রসারে সম্প্রতি হাফ ম্যারাথনের আয়োজন করেছিল বিমা সংস্থা ন্যাশনাল ইনসিওরেন্স।
গত ৭ জানুয়ারি দেশ জুড়ে এসডিএসএল হাফ ম্যারাথনে দৌড়লেন অসংখ্য মানুষ। তাতে যোগ দিল শহর কলকাতাও। এ শহরে কলকাতা পুলিশের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ওই ইভেন্টের আয়োজন করেছিল ন্যাশনাল ইনসিওরেন্স। সাতসকালেই রেড রোডে দেখা যায় হাজার দশেরও বেশি উৎসাহীর ভিড়। হাফ ম্যারাথনে যোগ দিতে এসেছিলেন তাঁরা।
রেড রোডে সবুজ পতাকা দেখিয়ে এই দৌড়ের সূচনা করেন ন্যাশনাল ইনসিওরেন্স-এর সিএমডি সনৎ কুমার। অনুষ্ঠানমঞ্চে হাজির ছিলেন সংস্থার বেশ কয়েক জন শীর্ষ কর্তা-সহ কলকাতার পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমার।
সবুজ পতাকা দেখিয়ে হাফ ম্যারাথনের সূচনা।
৫, ১০ এবং ২১ কিলোমিটার— তিনটি বিভাগে ওই ইভেন্টকে ভাগ করা হয়েছিল। ৫ কিলোমিটারের বিভাগে বিভিন্ন প্রতিযোগীর সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন ন্যাশনাল ইনসিওরেন্স-এর সিএমডি। পূর্ব ভারতে এত বড় মাপের ইভেন্টে ম্যারাথন রানার ছাড়াও ছিলেন অন্য পেশারও মানুষজন। ছিলেন স্কুল-কলেজ পড়ুয়া, গৃহবধূ, চাকুরিজীবী থেকে শুরু করে খেলাধুলো জগতের বিশিষ্টরা।
আরও পড়ুন
কাশ্মীরে একেবারে না, ভারতভ্রমণে সতর্কতা বৃদ্ধি মার্কিন নাগরিকদের
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শহরের বিশিষ্টরা।
সংস্থার দাবি, পথ নিরাপত্তা নিয়ে সচেতনা প্রসারে বরাবরাই সচেষ্ট তারা। তাদের তরফে জানানো হয়েছে, কলকাতা পুলিশের সঙ্গে যৌথ ভাবে এই ধরনের ইভেন্ট করতে পেরে গর্বিত ন্যাশনাল ইনসিওরেন্স।
রেড রোডে হাফ ম্যারাথনের দৌড় শুরু।
আরও পড়ুন
সিগারেট পেপার না দেওয়ায় মার, লন্ডনে মৃত্যু ভারতীয় বংশোদ্ভূতের!
সম্পাদক অঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা আপনার ইনবক্সে পেতে চান? সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন
ছবি: ন্যাশনাল ইনসিওরেন্স-এর সৌজন্যে।