গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
মন্ত্রীরা রাজ্য চালান। নীতি প্রণয়ন করেন। পাড়ার ছোট্ট পার্ক বা এঁদো নর্দমার জল-মশা-পাঁক তাঁদের দৈনন্দিনতায় পড়ে না। সে সব কাউন্সিলরদের দায়। তবে বিধায়ক হিসেবে তাঁর বিধানসভা কেন্দ্রের প্রতিটি ওয়ার্ডের ভালমন্দের সঙ্গে মন্ত্রীরাও জড়িয়ে। কলকাতা পুরভোটে কলকাতা থেকে নির্বাচিত মন্ত্রীদের কেন্দ্রের পুরচিত্র কেমন, খোঁজ নিল আনন্দবাজার অনলাইন।
সেই খোঁজখবরের নির্যাস প্রকাশিত হতে চলেছে আনন্দবাজার অনলাইনের বিশেষ মাইক্রোসাইট ‘কলকাতা দখলের লড়াই’-এ। ‘ও মন্ত্রীমশাই’ বিভাগে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারে কলকাতা পুর-এলাকা থেকে নির্বাচিত মন্ত্রীর সংখ্যা সাত। স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীর কেন্দ্র ভবানীপুর। আছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় (বেহালা পশ্চিম), ফিরহাদ হাকিম (কলকাতা বন্দর), শশী পাঁজা (শ্যামপুকুর), অরূপ বিশ্বাস (টালিগঞ্জ), জাভেদ খান (কসবা) এবং সাধন পাণ্ডে (মানিকতলা)। সাধন এখন অসুস্থতার কারণে হাসপাতালে। মমতা অবশ্য তাঁকে ‘দফতরহীন মন্ত্রী’ হিসাবে রেখেছেন মন্ত্রিসভায়।
সাত মন্ত্রীর বিধানসভা কেন্দ্রের ওয়ার্ডগুলির পুরচিত্র নিয়েই ‘ও মন্ত্রীমশাই’। সঙ্গে আরও নানাবিধ বিভাগে কলকাতা দখলের লড়াইকে দেখছে আনন্দবাজার অনলাইন। ভোটের দৈনন্দিন খবরের পাশাপাশি রিপোর্টারের নোটবুক থেকে ‘পুর-নজর’।
শহরের খ্যাতনামীরা কী চান? তার হদিশ মিলবে পুরভোটের বিশেষ মাইক্রোসাইটে। বিভাগের নাম ‘আমি চাই’। যেখানে বিখ্যাত সহ-নাগরিকেরা বলছেন নিজেদের ওয়ার্ড তথা গোটা শহর নিয়ে তাঁদের অভিজ্ঞতা, আশা এবং আকাঙ্ক্ষার কথা।
বাদ যাচ্ছে না কলকাতার অতীতও। জলাজঙ্গলময় আদি কলকাতা থেকে শুরু করে ধীরে ধীরে মহানগর হয়ে ওঠা এই শহরের নানা কাহিনি নিয়ে বিশেষ বিভাগ ‘পুর-কাহিনি’। থাকছে শহর কলকাতার বিভিন্ন অভিজ্ঞান নিয়ে ছবি। ‘নগরদর্পণে’ বিভাগে।
ভোটের চল+চিত্রের ভিডিয়োতে উঠে আসবে শহরের পার্ক, বাজার থেকে জলাভূমির চলমান হালচাল। আনন্দবাজার অনলাইনের ক্যামেরার সঙ্গী হয়ে এ কলকাতার মধ্যে অন্য কলকাতা দেখাতে রাস্তায় নেমেছেন নগরকীর্তনীয়া।
পুরভোট নিয়ে আনন্দবাজার অনলাইনের বিশেষ মাইক্রোসাইটে থাকছে বিগত পুরভোটের সংক্ষিপ্ত এবং বিস্তারিত ফলাফল। পুরভোটের গণনা এবং ফলাফলের দিন সকাল থেকেই সেখানে দেখতে পাবেন কারা জিতলেন, কারা হারলেন।