কালীঘাট মন্দির।
কালীঘাট মন্দিরের সৌন্দর্যায়নে কোনও আপত্তি নেই ট্রাস্ট, সেবায়েত এবং সেখানে থাকা ব্যবসায়ীদের। মঙ্গলবার পুরসভায় এক বৈঠকে লিখিত ভাবে পুর প্রশাসনকে তা জানিয়ে দিল ওই তিন পক্ষ।
গত বছর অগস্টেই কালীঘাট মন্দির সংলগ্ন এলাকা এবং দুধ পুকুরের সৌন্দর্যায়ন নিয়ে পুর প্রশাসনকে নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। এর পরেই গত কয়েক মাসে দফায় দফায় বৈঠক হয়েছে। কী ভাবে তা গড়ে তোলা হবে তার একটি সচিত্র রূপরেখাও (ভিস্যুয়াল) বানানো হয়েছে। সেখানে দেখানো হয়েছে মন্দির লাগোয়া চত্বরে থাকা ৮১টি দোকানকে কোথায় জায়গা দেওয়া হবে, দুধ পুকুরের সৌন্দর্যায়ন কী ভাবে হবে, মন্দিরে ঢোকার জন্য যে তিনটি প্রবেশ পথ তৈরি করা হবে, তা কী ভাবে হবে। পুরসভা সূত্রের খবর, আদালতের অনুমোদন নিয়েই ওই কাজ শুরু করতে পারবে পুরসভা। তার আগে আলাদা ভাবে ট্রাস্টের প্রতিনিধি, সেবায়েত ও ব্যবসায়ীদের তা দেখিয়ে মতামত জানতে চাওয়া হয়েছিল। এ দিন সব পক্ষই ওই নতুন পরিকল্পনায় সায় দিয়েছেন। পুরসভার এক আধিকারিক জানান, এ বার ভিস্যুয়াল পাঠানো হবে আদালতের কাছে। সেখান থেকে অনুমতি নিয়েই প্রকল্পের কাজ শুরু হবে।