পাকড়াও ইভটিজার

মাস খানেক ধরে দক্ষিণ শহরতলির নোদাখালি থানা এলাকায় ইভটিজারদের উপদ্রবের অভিযোগে বিরক্ত হয়ে উঠেছিল পুলিশ। এর পরেই তাদের ধরতে সিভিক ভলান্টিয়ারদের একটি দল তৈরি হয়। বিভিন্ন মেয়েদের স্কুল এবং প্রাইভেট টিউশানি কেন্দ্রের আশপাশে মোটরসাইকেল নিয়ে ফাঁদ পেতেছিলেন সিভিক ভলান্টিয়ারেরা।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৬ ডিসেম্বর ২০১৮ ০০:৪৭
Share:

—প্রতীকী ছবি।

সিভিক ভলান্টিয়ারদের দিয়ে ফাঁদ পেতে ইভটিজিংয়ে অভিযুক্তকে ধরল পুলিশ।

Advertisement

মাস খানেক ধরে দক্ষিণ শহরতলির নোদাখালি থানা এলাকায় ইভটিজারদের উপদ্রবের অভিযোগে বিরক্ত হয়ে উঠেছিল পুলিশ। এর পরেই তাদের ধরতে সিভিক ভলান্টিয়ারদের একটি দল তৈরি হয়। বিভিন্ন মেয়েদের স্কুল এবং প্রাইভেট টিউশানি কেন্দ্রের আশপাশে মোটরসাইকেল নিয়ে ফাঁদ পেতেছিলেন সিভিক ভলান্টিয়ারেরা। মঙ্গলবার সন্ধ্যার পরে বড়ুলের বিশালক্ষ্মীতলা থেকে ফের ইভটিজারদের উৎপাতের অভিযোগ আসে। ওই চত্বরেও সিভিক ভলান্টিয়ারেরা মোটরসাইকেল নিয়ে হাজির ছিলেন। সাতটা নাগাদ প্রাইভেট টিউশন থেকে ছাত্রীরা বেরোতেই তাঁদের উদ্দেশে কটূক্তি

শুরু করে মোটরসাইকেল আরোহী একদল যুবক। অভিযোগ, মোটরসাইকেল নিয়ে তাদের পিছুও নেয় যুবকেরা। তাদের ধাওয়া করেন সিভিক ভলান্টিয়ারেরা। কয়েক জন পালালেও বুদ্ধদেব সর্দার ও ইন্দ্রজিৎ সাঁপুই নামে দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে

Advertisement

খবর, সপ্তাহ খানেক আগে শেখ সুরজউদ্দিন, নাসিরুদ্দিন গায়েন ও শেখ বুবাই নামে তিন ইভটিজারকে নোদাখালির ক্যালশিয়াম মোড় থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। ধৃতেরা বজবজ থানা এলাকার বাসিন্দা। স্কুলের সময়ে ওই এলাকায় ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করত তারা।

সিভিক ভলান্টিয়ারের দলই তাদের পাকড়াও করেছিল।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement