ডিজিটাল করা হচ্ছে রাজ্যের সব গ্রন্থাগার

রাজ্যের কোন গ্রন্থাগারে কী বই রয়েছে, জানা যাবে ওয়েবসাইটের মাধ্যমেই। ৬০ বছরেরও বেশি পুরনো ও দুষ্প্রাপ্য বই চলে আসবে কম্পিউটারের পর্দায়। রাজ্যের গ্রন্থাগারে থাকা ৫০ হাজার দুষ্প্রাপ্য বইকে ‘ডিজিটাইজেশন’ অর্থাৎ ই-বুক করার প্রক্রিয়া শুরু করল রাজ্যের গ্রন্থাগার দফতর।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৫ মে ২০১৭ ০১:৪০
Share:

রাজ্যের কোন গ্রন্থাগারে কী বই রয়েছে, জানা যাবে ওয়েবসাইটের মাধ্যমেই। ৬০ বছরেরও বেশি পুরনো ও দুষ্প্রাপ্য বই চলে আসবে কম্পিউটারের পর্দায়। রাজ্যের গ্রন্থাগারে থাকা ৫০ হাজার দুষ্প্রাপ্য বইকে ‘ডিজিটাইজেশন’ অর্থাৎ ই-বুক করার প্রক্রিয়া শুরু করল রাজ্যের গ্রন্থাগার দফতর।

Advertisement

দফতরের এক কর্তা জানান, রাজ্যে মোট গ্রন্থাগার ২৪৮০টি। কেন্দ্রীয় সরকারের এক সংস্থাকে দিয়ে সমস্ত দুষ্প্রাপ্য বই বাছা হয়েছে। স্ক্যান করে তা আপলোড করা হচ্ছে সার্ভারে। ওই কর্তা বলেন, ‘‘আশা করছি, জুলাই মাসের মধ্যে কাজ শেষ হবে। তার পরে একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে গিয়ে পুরনো বইয়ের নাম লিখলেই পর্দায় ফুটে উঠেবে বইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠা।’’ ওই ধরনের অধিকাংশ বই-ই এখন আর নতুন করে কোনও প্রকাশনা সংস্থা বার করে না। কিন্তু বইগুলির সংরক্ষণ প্রয়োজন। সেই কারণেই ই-বুকের ভাবনা বলে জানান গ্রন্থাগারমন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী। ইতিমধ্যেই ৩৬ হাজার ই-বুক করা হয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, ‘‘নতুন বই দোকানে পাওয়া গেলেও পুরনো বই পেতে অনেকেরই সমস্যা হয়। তাই প্রথমে সংরক্ষণের কাজ করা হল।’’ তবে শুধু পুরনো বই নয়, গ্রন্থাগারে থাকা প্রায় ২০ লক্ষ বইয়ের সন্ধান মিলবে ওই ওয়েবসাইট থেকেই। ওয়েবসাইটে গিয়ে বইয়ের নাম লিখলেই জানা যাবে, কোন গ্রন্থাগারে সেই বই রয়েছে। সেখানে গিয়ে সহজেই বই পেতে পারেন সা‌ধারণ মানুষ।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement