সল্টলেকে ফাঁকা বাড়িতে ফের চুরি

যে ক’বার পুলিশকে জানিয়ে বাড়ি ফাঁকা রেখে বাইরে গিয়েছিলেন, কিছুই হয়নি। কিন্তু এ বার পুলিশকে না জানিয়ে বাইরে যেতেই জানলার গ্রিল কেটে অনায়াসে বাড়ি তছনছ করে, আলমারি খুলে চুরি করে চম্পট দিল দুষ্কৃতীরা। ঘটনাটি সল্টলেকের এফ সি ব্লকের। শুক্রবার সকালে সেখানে ১৪ নম্বর বাড়ির জানলা খোলা ও গ্রিল কাটা দেখে পুলিশকে খবর দেন এক প্রতিবেশী। পুলিশ গিয়ে দেখে, পিছন দিকের দরজা খোলা, লুঠপাট চলেছে বাড়িতে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০০:০০
Share:

যে ক’বার পুলিশকে জানিয়ে বাড়ি ফাঁকা রেখে বাইরে গিয়েছিলেন, কিছুই হয়নি। কিন্তু এ বার পুলিশকে না জানিয়ে বাইরে যেতেই জানলার গ্রিল কেটে অনায়াসে বাড়ি তছনছ করে, আলমারি খুলে চুরি করে চম্পট দিল দুষ্কৃতীরা।

Advertisement

ঘটনাটি সল্টলেকের এফ সি ব্লকের। শুক্রবার সকালে সেখানে ১৪ নম্বর বাড়ির জানলা খোলা ও গ্রিল কাটা দেখে পুলিশকে খবর দেন এক প্রতিবেশী। পুলিশ গিয়ে দেখে, পিছন দিকের দরজা খোলা, লুঠপাট চলেছে বাড়িতে।

বাড়ির মালিক অমিয় ভট্টাচার্য সপরিবার লখনউ গিয়েছেন। ফোনে তিনি জানান, দু’-এক বার পুলিশকে জানিয়ে বেড়াতে গিয়েছিলেন। কিন্তু এ বার প্রতিবেশীদের জানালেও পুলিশকে খবর দেননি। তাঁর কথায়, “চুরির আশঙ্কা না থাকায় জানাইনি।” তিনি বলেন, “বাড়িতে টাকা-গয়না বিশেষ ছিল না। ফিরলে বলতে পারব কী চুরি গিয়েছে।”

Advertisement

এই ঘটনায় ফের প্রশ্ন উঠেছে নজরদারি নিয়ে। ওই ব্লকের সম্পাদক শুভাশিস ঘোষ জানান, “রাস্তায় সিসিটিভি বসানোর পরিকল্পনা করছি। তাতে পুলিশেরও সাহায্য হবে।” তবে বাসিন্দাদের বক্তব্য, দুষ্কৃতীদের দাপট কমছে না। নজরদারি আরও বাড়ানো প্রয়োজন। এক পুলিশকর্তার অবশ্য দাবি, পরিকাঠামোর উন্নতি হয়েছে। ধরা পড়েছে একের পর এক দুষ্কৃতী। এ ক্ষেত্রেও তদন্ত চলছে। তবে বাসিন্দারা নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন হলে নজরদারিতে আরও সাফল্য মিলবে বলেই মত পুলিশকর্তাদের।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement