—প্রতীকী ছবি।
সন্ত্রাস এবং কারচুপির বিস্তর অভিযোগের মধ্যেও পঞ্চায়েত ভোটে বেশ কয়েক হাজার আসন জিতেছিল সিপিএম। পঞ্চায়েতে বেশ কিছু বোর্ডও হাতে এসেছে তাদের। কিন্তু বোর্ড গঠনের পরে বহু জায়গাতেই তাঁদের কাজ করার সুযোগ মিলছে না বলে অভিযোগ সিপিএমের পঞ্চায়েতের নেতাদের। অনেক ক্ষেত্রে তাঁদের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। নির্বাচনের পরে রাজ্য সিপিএমের পঞ্চায়েত কমিটির বৈঠকে এই সমস্যার কথাই উঠে এল। সূত্রের খবর, রাজ্য পঞ্চায়েত কমিটির তরফে জেলায় জেলায় দলীয় নেতৃত্বকে অবশ্য পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে, বিজেপি বা তৃণমূল, কারও সঙ্গেই এক বন্ধনীতে না গিয়ে পৃথক অবস্থান ধরে রাখাই সিপিএমের পঞ্চায়েত সদস্যদের মূল কর্তব্য। কঠিন পরিস্থিতির মধ্যেই যে পঞ্চায়েতে কাজ করতে হবে, সেই কথাও উঠে এসেছে বুধবারের বৈঠকে। আগামী ৩ থেকে ৫ নভেম্বর হাওড়ায় অনিল বিশ্বাস ভবনে সিপিএমের রাজ্য কমিটির বর্ধিত বিশেষ অধিবেশনে আরও বিশদে পঞ্চায়েত-পরবর্তী এবং জেলাভিত্তিক সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি আলোচনা হবে বলে দলীয় সূত্রের খবর।