সমবায় সমিতির অনুষ্ঠান
নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সম্প্রতি উদযাপিত হল শ্রীরামপুর কো-অপারেটিভ ক্রেডিট সোসাইটি লিমিটেডের রজত জয়ন্তী বর্ষ। শহরের দে স্ট্রিটে সমবায়ের প্রধান কার্যালয়ের সামনে পতাকা উত্তোলন করা হয়।
নাটক ‘বিরল প্রজাতি’-র একটি দৃশ্য।—নিজস্ব চিত্র।
তার পরে ট্যাবলো সহকারে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়। নানা পেশার প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি তাতে সামিল হন। শোভাযাত্রা শেষ হয় কেএম শা স্ট্রিটে সমবায়ের শাখা কার্যালয়ের সামনে। সন্ধ্যায় সমবায়টির প্রথম পরিচালন কমিটির সদস্যদের সম্বর্ধিত করা হয়। ওই কমিটির যাঁরা প্রয়াত হয়েছেন, তাঁদের পরিবারের হাতে উপহার তুলে দেওয়া হয়। চাতরার আমরা ক’জন নাট্যসংস্থা পরিবেশন করে নাটক ‘বিরল প্রজাতি’। এ ছাড়াও ছিল সমিতির সদস্য রত্না বন্দ্যোপাধ্যায় পরিচালিত নৃত্যানুষ্ঠান।
সমাজ সচেতনতা শিবির পাণ্ডুয়ায়
খন্যান বিআর অম্বেডকর সেবা সমিতির উদ্যোগে রবিবার সমাজ সচেতনতা শিবির হয়ে গেল। উদ্যোক্তারা জানান, খন্যানের মুল্টিতে হুল ময়দানে ওই অনুষ্ঠানে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকে কৃতীদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়। শিবিরে মরণোত্তর চক্ষু এবং দেহদান নিয়ে প্রচার চালানোর পাশাপাশি মরণোত্তর চক্ষুদাতা কয়েকটি পরিবারকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। খন্যান রাজ পরিবারের বর্তমান বংশধর ধ্রুব নারায়ণ কুণ্ডু মরণোত্তর দেহদানের অঙ্গীকার করেন। উপস্থিত ছিলেন কাজি নজরুল ইসলামের ভ্রাতুষ্পুত্র কাজি মোজাহার হোসেন, ইটাচুনা বিজয়নারায়ণ মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ গৌতম বিত, চুঁচুড়া ইমামবাড়া হাসপাতালের চিকিত্সক গৌতম সমাদ্দার প্রমুখ।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও মেলা সিংটিতে
উদয়নারায়ণপুরের সিংটি গ্রামে কালীপুজো উপলক্ষে চারদিনব্যাপী এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সঙ্গীত, আবৃত্তি, অঙ্কন, ক্যুইজ ইত্যাদির প্রতিযোগিতা ছাড়াও ছিল নাটক ও যাত্রাপালা। পুজো প্রাঙ্গণে বসেছিল বিশাল মেলা। আমতার খরিয়পেও একইভাবে কালীপুজো উপলক্ষে হয়ে গেল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সানাই, ভক্তিগীতি, বাউল, গীতিনাট্য, পালাগান ছাড়াও যাত্রা ও নাটকের অনুষ্ঠান ছিল। পুজো উপলক্ষে বসেছিল মেলা।
সেমিনার
শ্রীরামপুর মহকুমার রেফারিজ অ্যান্ড আম্পায়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে ক্রিকেট আম্পায়ারদের সেমিনার ১৪ ডিসেম্বর, রবিবার সকাল ১০টায় শ্রীরামপুর স্টেডিয়ামে। যোগদানে ইচ্ছুকা সংস্থার সম্পাদক বিপ্লব গোস্বামীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন ৯৪৩৩১৮৯৩৯৫ নম্বরে।