চিঠিপত্র

আমি সর্বানন্দপুর গ্রামে আদিবাসী পাড়ার বাসিন্দা। দু’ বছর হল জলের লাইন হয়েছে। কিন্তু কোনও জলের সংযোগ না দেওয়ায় একটি বাচ্চাদের স্কুলে জলের অভাব দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে। তার সুরাহার জন্য যদি কোনও ব্যবস্থা হয় তাহলে খুবই উপকার হয়।

Advertisement
ধনেখালি শেষ আপডেট: ২৩ জুন ২০১৫ ০০:১১
Share:

স্কুলে জল চাই

Advertisement

আমি সর্বানন্দপুর গ্রামে আদিবাসী পাড়ার বাসিন্দা। দু’ বছর হল জলের লাইন হয়েছে। কিন্তু কোনও জলের সংযোগ না দেওয়ায় একটি বাচ্চাদের স্কুলে জলের অভাব দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে। তার সুরাহার জন্য যদি কোনও ব্যবস্থা হয় তাহলে খুবই উপকার হয়।

বাপ্পা মান্ডি, সর্বানন্দপুর। আদিবাসীপাড়া, গোবরআড়া

Advertisement

বেহাল রাস্তা

বৈঁচি রোড।—নিজস্ব চিত্র।

ধনেখালি থানার সর্বানন্দপুর গ্রামের রাস্তা দীর্ঘ দিন ধরে একেবারে বেহাল। ফলে শিবাইচণ্ডী বাজারে বা স্টেশনে যাওয়ার ক্ষেত্রে খুবই অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে বাসিন্দাদের। কিন্তু মেরামতি হয় না। অথচ রোজ কয়েক হাজার লোক ওই রাস্তা দিয়ে কষ্টে যাতায়াত করেন। রাস্তাটি সারানোর ব্যাপারে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হলে গ্রামবাসী ও বাজারযাত্রীরা খুবই উপকৃত হবেন। ওই রাস্তার সংলগ্ন ১১ নম্বর সড়ক, যা বেলমুড়ি থেকে বৈঁচি পর্যন্ত গিয়েছে, সেই রাস্তাটিরও ভাস্তাডা পর্যন্ত করুণ অবস্থা। এটিও সারানোর ব্যবস্থা হলে উপকৃত হবেন এলাকার বাসিন্দারা।

আখতার হোসেন, মহম্মদ কয়া। সর্বানন্দপুর।

•••

বেলমুড়ির বাজিমোল্লা গ্রামের একজন ছাত্র আমি। বেলমুড়ি স্টেশন রোডটির অবস্থা খুবই খারাপ। এখান দিয়ে ১৮ নম্বর (চুঁচুড়া-হরিপাল) রুটের বাস ও তারকেশ্বর-বেলমুড়ির ট্রেকার যাতায়াত করে। এ ছাড়া অন্য যানবাহনও চলাচল করে। বর্ষায় রাস্তাটির যা হাল হয় তা বলার নয়। দ্রুত ট্রেন ধরতে যাওয়ার সময় এবং সাধারণ ভাবে চলাচলে খুবই অসুবিধা হয়। দীর্ঘদিন রাস্তাটির সংস্কার চেয়ে প্রশাসনের কাছে দরবার করা হলেও কোনও সুরাহা হয়নি। তার উপর রাস্তাটি আরও বেহাল হয়ে পড়ায় অবস্থা আরও সঙ্গীন হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাস্তাটি সংস্কারের ব্যবস্থা হলে স্থানীয় মানুষের উপকার হবে।

অর্পিতা দত্ত। বেলমুড়ি, হুগলি

বাসের সমস্যা

ধনেখালি শরৎ সেন্টেনারি কলেজের আমি একজন ছাত্র। বাড়ি সানডাকা গ্রামে। কিন্তু কলেজের পর টিউশন সেরে বাড়ি ফেরার সময় আমাদের সমস্যায় পড়ে হয়। কারণ বাস থাকে না। ওই রুটে শেষ বাস ৭টা ৪৫ মিনিটে চলে যাওয়ার ফলে আমার মতো বহু ছাত্রছাত্রীকে রোজই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। শেষ বাসের সময় বাড়িয়ে দেওয়া হলে ছাত্রছাত্রীদের উপকার হবে।

অনুভব কর। হুগলি

রাস্তা সারাই হোক

রাধাবল্লভপুর গ্রামের ভেতর দিয়ে ১৭ নম্বর থেকে দুর্গাপুর হাইওয়েতে যোগাযোগকারী রাস্তাটির বেহাল অবস্থা। দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় প্রশাসনকে জানানো সত্ত্বেও পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়নি। রাস্তাটি সারানো হলে এলাকার মানুষ উপকৃত হবেন।

ঝণ্টু সাউ। রাধাবল্লভপুর, বেলমুড়ি

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement