বিজেপি সমর্থকদের উপর লাঠিচার্জ পুলিশের। —নিজস্ব চিত্র।
• হাওড়ায় যে বিজেপি সমর্থকের কাছ থেকে পিস্তল উদ্ধার হয়, তাঁর নাম বলবিন্দর সিংহ। তিনি অর্জুন সিংহের শিবিরের লোক বলে জানিয়েছে পুলিশ।
• বিজেপি কোনও রাজনৈতিক দল নয়। ওরা সন্ত্রাসবাদী, বললেন ফিরহাদ হাকিম।
• পুলিশের মারে বিজেপি নেতা অরবিন্দ মেনন আহত। বিভিন্ন জায়গায় বিজেপির বহু কর্মীই আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। পুলিশের কাছ থেকে কোনওরকম সাহায্য মিলছে না বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা।
হাওড়া ব্রিজে জলকামান পুলিশের। —নিজস্ব চিত্র।
• বড়বাজারে বিজেপির মিছিলে পুলিশের লাঠিচার্জ।
• অভিনেত্রী তথা বিজেপির রাজ্য সম্পাদিকা শর্বরীকে পুলিশ মারধর করেছে বলে অভিযোগ। পুলিশ তাঁর শাড়ি ছিঁড়ে দিয়েছে এবং তাঁর সঙ্গে অশালীন আচরণ করেছে বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি।
• হেস্টিংসে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি, পাল্টা লাঠিচার্জ পুলিশের।
• হাওড়া ব্রিজে ইটবৃষ্টি বিজেপি সমর্থকদের। বোমাবাজি হাওড়া ময়দানে।
হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়কে। —নিজস্ব চিত্র।
• সদর দফতর থেকে হাওড়া ব্রিজে ওঠার মুখে পৌঁছল বিজেপির মিছিল, ব্যারিকেড ভেঙে ব্রিজে ওঠার চেষ্টা। জলকামান চালিয়ে বিক্ষোভকারীদের হঠানোর চেষ্টা পুলিশের।
• হাওড়া ময়দানে বিক্ষোভ চলাকালীন বোমাবাজি, জিটি রোডে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ।
• লাঠির আঘাতে রাকেশ সিংহেরও মাথা ফেটেছে বলে অভিযোগ, তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
• রক্তবমি করা অ্যাপোলোয় নিয়ে যাওয়া হল রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
• সাঁতরাগাছিতে বিক্ষোভকারীরা ব্যারিকেড ভেঙেছেন বলে অভিযোগ।
আহত বিজেপি কর্মীকে সরিয়া নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। —নিজস্ব চিত্র।
• অর্জুন সিংহ এবং লকেট চট্টোপাধ্যায় এর নেতৃত্বে হেস্টিংস মোড়ে অবস্থান শুরু হল বিজেপির। তাতে যোগ দিলেন ভারতী ঘোষ এবং কৈলাস বিজয়বর্গীয়।
• সাঁতরাগাছিতে বিক্ষোভকারীদের উপর পুলিশ রং মেশানো জল ছুড়েছে বলে জানা গিয়েছে।
• হাওড়া ময়দানে এক বিজেপি কর্মীর কাছ থেকে উদ্ধার ৯ এমএম পিস্তল।
• মহাত্মা গাঁধী রোডে বিজেপির মিছিল পৌঁছল।
• রক্তবমি করছেন রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়। পুলিশ জলকামানে রাসায়নিক মিশিয়েছে বলে অভিযোগ।
• মহম্মদ আলি পার্ক ক্রসিং ধরে বিজেপির সদর দফতর থেকে এগোচ্ছে মিছিল।
বিক্ষোভে শামিল কৈলাস বিজয়বর্গীয়, লকেট চট্টোপাধ্যায়রা। —নিজস্ব চিত্র।
• সাঁতরাগাছিতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটাল পুলিশ। মিছিল হঠাতে হাওড়া ময়দানেও কাঁদানে গ্যাস পুলিশের।
• মেডিক্যাল কলেজের গেট থেকে ইউ টার্ন মিছিলের, দিলীপ ঘোষের নেতৃত্বে মাহাত্মা গাঁধী রোড অভিমুখে মিছিল এগোচ্ছে।
• সাঁতরাগাছিতে আহত রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়, আহত হয়েছেন জ্যোতির্ময় সিংহ মাহাতও।
• বিজেপির সদর দফতর থেকে মিছিল শুরু। মহাত্মা গাঁধী রোড হয়ে হাওড়া ব্রিজে ওঠার কথা ছিল মিছিলের। কিন্তু এই মুহূর্তে মেডিক্যাল কলেজের পাশ দিয়ে সেন্ট্রাল অ্যাভেনিউ ধরে এগোচ্ছে মিছিল।
• হাওড়া ব্রিজে বিশাল পুলিশবাহিনী মোতায়েন রয়েছে। দু’টি জলকামান গাড়ি রয়েছে সেখানে। রয়েছে দমকলবাহিনী।
• হেস্টিংসে রাস্তা খালি করতে লাঠিচার্জ পুলিশের, কিছুটা পিছিয়ে গিয়ে আবার অবরোধ শুরু বিজেপির।
আহত বিজেপি কর্মী পড়ে রয়েছেন রাস্তায়। —নিজস্ব চিত্র।
• নবান্নের দিকে যাওয়ার জন্য ব্রিজে ওঠার যে রাস্তা, সেই রাস্তার মুখেই তাঁদের আটকানো হয়। রাকেশ সিংহ ও তাঁর দলবল ব্যারিকেডে উঠে পড়েছেন। তাঁদের উপর লাঠিচার্জ করছে পুলিশ। জলকামানও চালানো হল।
• হেস্টিংসে বিজেপির মিছিলের নেতৃত্বে রয়েছেন স্বপন দাশগুপ্ত, রয়েছেন জয়প্রকাশ মজুমদার ও রাকেশ সিংহ।
• হেস্টিংস থেকে মিছিল শুরু হল বিজেপির, শুরুতেই তাদের আটকে দিল পুলিশ
• দুপুর ১২টায় রাজ্য বিজেপির সদর দফতর থেকে মিছিল শুরু হওয়ার কথা ছিল। তাতে যোগ দিতে সকাল থেকেই উত্তর কলকাতা এবং আশেপাশের জেলা থেকে দলের সমর্থকরা এসে ভিড় করেন। বিজেপির দফতর সংলগ্ন ৬০০-৭০০ মিটার এলাকা বিজেপি সমর্থকদের দখলে চলে গিয়েছে।
হাওড়ায় বিজেপি সমর্থকের কাছ থকে উদ্ধার পিস্তল (বাঁ দিকে)। আহত বিজেপি কর্মীকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। —নিজস্ব চিত্র।
• সাঁতরাগাছিতে বাইক মিছিল বিজেপি কর্মীদের, তাঁরা ব্যরিকেড ভেঙে দেন বলে অভিযোগ।
• মুরলিধর সেন লেনে বিজেপির সদর দফতরে পৌঁছলেন দিলীপ ঘোষ।
• হুগলি থেকে হাওড়ায় ঢোকার সমস্ত রাস্তায় তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। ডানকুনিতে জাতীয় সড়কে রাখা হয়েছে জলকামান।
• ডানকুনিতে বিজেপি সমর্থকদের উপর পুলিশ লাঠিচার্জ করেছে বলে অভিযোগ।
• ইএম বাইপাসে বিজেপি কর্মীদের বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি।
• বন্ধ হাওড়া ব্রিজ, দ্বিতীয় হুগলি সেতু।
• হেস্টিংস মোড়ে বিজেপি কর্মীদের জমায়েত।
• বিজেপির সদর দফতর থেকে মিছিলের নেতৃত্বে দিলীপ-অর্জুন, মোতায়েন এক হাজার পুলিশ কর্মী।
• হাওড়া ময়দান থেকেও নবান্ন অভিযান শুরু বিজেপি যুব মোর্চার, রয়েছেন তেজস্বী, সৌমিত্র।
• সোনারপুরে স্পেশাল ট্রেনে ওঠা নিয়ে বিক্ষোভ, বিজেপি সমর্থকরা ট্রেনে থামিয়ে ওঠার চেষ্টা করছিলেন বলে অভিযোগ।
• সাঁতরাগাছি থেকে শুরু হল মিছিল, রয়েছেন সায়ন্তন, রাজু।
• নবান্ন অভিযানে যাওয়ার পথে কাটোয়ার জেলা সম্পাদক সুদীপ্ত দা ও সুরজিৎ কর্মকারকে গ্রেফতার করল শ্রীরামপুর থানা।
• ভদ্রেশ্বরে বিজেপির কার্যকর্তাদের আটক করল পুলিশ।
স্ট্র্যান্ড রোডে ব্যারিকেড পুলিশের।
• রাজ্য সাধারণ সম্পাদক তথা পুরুলিয়ার সাংসদ জ্যোতির্ময় সিংহ মাহাতর নেতৃত্বে মিছিল শুরু হচ্ছে ধুলাগড় থেকে।
• রাজ্য সহ-সভাপতি রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে মিছিল শুরু হচ্ছে ডানকুনি থেকে।
• গাড়ি এবং মিছিল আটকে দেওয়ায় মাঝ পথ থেকেই মিছিল শুরু করছে বিজেপি।
• সাঁতরাগাছি থেকে বহু বিজেপি নেতাদের গাড়ি ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ।
• হাওড়া ময়দানে ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি চলছে।
হাওড়া ময়দানের কাছে রাস্তায় ব্যারিকেড পুলিশের। —নিজস্ব চিত্র।
আরও পড়ুন: শূন্য নবান্ন ঘিরতে বৃহস্পতিবার ৪ মিছিল নিয়ে এগোবে বিজেপি
বিজেপির নবান্ন অভিযান ঘিরে সকাল থেকেই উত্তেজনার পারদ চড়ছে রাজ্যে। দুপুর ১২টায় থেকে মিছিল শুরু হওয়ার কথা থাকলেও, মাঝপথেই অনেক জায়গায় বিজেপি নেতাদের গাড়ি আটকে দেওয়া হয়েছে বলে খবর। তবে তাতে পিছু হটা তো দূর, বরং ঘুরপথেই নবান্নের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন বিজেপি নেতারা। তবে তাঁরা যাতে নবান্নের কাছে ঘেঁষতে না পারেন, তার জন্য পুলিশের প্রস্তুতি রয়েছে সর্বত্রই। নবান্নের চার পাশে ত্রিস্তরীয় বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। হাওড়া এবং কলকাতার বিভিন্ন রাস্তায় পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যারিকেড গড়ে তোলা হচ্ছে। এসএসকেএম থেকে সাঁতরাগাছির দিকে বিভিন্ন রাস্তা বন্ধ রয়েছে।
অন্য দিকে, হাওড়া ময়দান এবং সাঁতরাগাছি এলাকাতেও রাস্তা বন্ধ রেখে কড়া নজরদারি চালানো হচ্ছে। তার ফলে বিভিন্ন এলাকায় যানজট তৈরি হয়েছে। সাঁতরাগাছি ব্রিজের উপর এই মুহূর্তে ব্যাপক যানজট রয়েছে। এ দিন সকালেই মুরলিধর সেন লেনে বিজেপির সদর দফতর থেকে মিছিলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছতে শুরু করেন। কর্মী সমর্থকরাও মিছিলের প্রস্তুতিতে অংশ নিয়েছেন । নিরাপত্তার কারণে প্রতিটি জায়গায় ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি চলছে। বুধবার রাত থেকেই কলকাতা পুলিশ এবং হাওড়া পুলিশের তরফে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হয়েছে।
আইন শৃঙ্খলার যাতে অবনতি না হয়, তার জন্য কলকাতাতেই বিভিন্ন জায়গায় প্রায় চার হাজার পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। হাওড়াতেও চিত্রটা একইরকম। এমনকি রাতের বেলায় রাস্তার ধারে জমা করে রাখা ইট-পাথরও সরিয়ে দেয় পুলিশ। কারণ অন্যান্য মিছিলে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাথর ছোড়ার ঘটনা ঘটেছে আগেও। তাই অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে, তাই এমন পদক্ষেপ করা হয়। একই সঙ্গে বিভিন্ন বহুতল থেকেও নজরদারি চলছে।