আনন্দ পাবলিশার্স
মানুষের সর্বোত্তম বন্ধু কে? নিঃসন্দেহে এর উত্তর হবে, বই মানুষের শ্রেষ্ঠতম বন্ধু। বলা যেতে পারে, বই যেন নীরব শুভাকাক্ষঙী, সুহৃদ, সাহায্যকারী। বই মানুষের প্রাণের চেয়েও প্রিয় বন্ধু। সর্বক্ষণের সঙ্গী। সেই কারণেই তো পারসি কবি ও দার্শনিক ওমর খৈয়াম বলে গিয়েছেন, ‘রুটি, মদ ফুরিয়ে যাবে। প্রিয়ার কালো চোখ ঘোলাটে হয়ে যাবে। কিন্তু একখানা বই অনন্ত যৌবনা। যদি তেমন বই হয়।’ সময় বদলে গিয়েছে। অথচ হাজার বছর আগের দার্শনিক ওমর খৈয়ামের সেই বিখ্যাত উক্তি আজও যেন জীবন্ত, শাশ্বত, হৃদয়গ্রাহী।
বইয়ের প্রতি মানুষের সেই প্রেম, আবেগ ও উন্মাদনাকে সাক্ষী রেখে ১৯৫৭ সালে পথ চলা শুরু করে আনন্দ পাবলিশার্স। বাংলা সাহিত্য থেকে পড়াশুনোর বই, প্রবন্ধ, কবিতা, গল্প থেকে উপন্যাস— বিগত ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে বাঙালিকে একের পর এক সেরা বই উপহার দিয়েছে আনন্দ পাবলিশার্স।
সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মানুষের চাহিদা বদলেছে। বর্তমান প্রজন্ম হয়ে উঠেছে প্রযুক্তি নির্ভর। সেই প্রজন্মের কথা মাথায় রেখেই অনলাইনে একগুচ্ছ বই উপহার নিয়ে হাজির আনন্দ পাবলিশার্স। প্রতিদিন সেই তালিকায় যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন বই। বর্তমানে আনন্দ পাবলিশার্সের কাছে রয়েছে বাংলা বইয়ের অফুরান সম্ভার। এবং এতে লাভবান হচ্ছেন লেখক, পাঠক ও প্রকাশক। বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা বইপ্রেমীরা প্রতিনিয়ত উপহার পেয়ে চলেছেন নানা মননশীল ও জনপ্রিয় বই।
আনন্দ পাবলিশার্স থেকে অনলাইনে কীভাবে বই কিনবেন?
আনন্দ পাবলিশার্স প্রকাশিত বইগুলির মধ্যে বারবার দেখা গিয়েছে উৎকর্ষ ও আভিজাত্যের ছোঁয়া। বইয়ের তালিকায় রয়েছেন দিকপাল লেখক-লেখিকারা। ষাট-সত্তর দশক থেকে বর্তমান প্রজন্ম— কে নেই সেই গ্রন্থতালিকায়! নবীন থেকে প্রবীণ লেখকদের সমাবেশে এই সূচি সমুজ্জ্বল।
তাই আর দেরি না করে আজই ভিজিট করুন আনন্দ পাবলিশার্সের বিভিন্ন স্টোরে অথবা ওয়েবসাইটে এবং কিনে নিন আপনার পছন্দের লেখকের বই।
এই প্রতিবেদনটি আনন্দ পাবলিশার্সের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।