শিশু পাচারের তদন্তে এসে সিডব্লিউসি-র পরিবর্তে অ্যাড হক কমিটি গঠনকেই দায়ী করলেন জাতীয় শিশু সুরক্ষা আয়োগের প্রতিনিধিরা। তাঁদের বক্তব্য, এই কমিটি গঠনের মধ্য দিয়েই জলপাইগুড়িতে সংগঠিত শিশু পাচারের সূত্রপাত। একই সঙ্গে তাঁদের দাবি, প্রশাসনের আধিকারিকদের বাঁচাতেই শিশু পাচারে রাজনৈতিক রং লাগানো হচ্ছে।
দু’দিন ধরে সব খতিয়ে দেখার পরে প্রিয়াঙ্ক কানুনগো বলেন, ‘‘দু’বছর আগেই পাচার সংক্রান্ত অভিযোগ পেয়েছিল প্রশাসন। তার পরেও চুপ থেকেছে৷ আর এখন এত বড় ব্যর্থতাকে চাপতে ও আধিকারিকদের বাঁচাতেই রাজনৈতিক রং লাগানো হচ্ছে।’’ যশোবন্ত জৈন বলেন, ‘‘গ্রেফতার হওয়া ডিসিপিও-কে আগে পুরস্কৃত করেছিল রাজ্য৷ প্রশাসনিক কর্তা ও জনপ্রতিনিধিদের সুপারিশ ছাড়া সেটা সম্ভব নয়। এরও তদন্ত হওয়া উচিত৷’’
জলপাইগুড়ির জেলাশাসক রচনা ভকত বলেন, ‘‘বিষয়টি সিআইডি-র তদন্তাধীন। তাই এই নিয়ে আমার কিছু বলার নেই।’’