ভোরবেলা মাঠে কারা, দেখতে রাস্তায় মন্ত্রী

রবিবাসরীয় ভোরে মাঠে শৌচকাজ করতে বেরিয়েছিলেন ওঁরা। কিন্তু সামনে পড়ে গেলেন খোদ রাজ্যের মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা। মন্ত্রীর বকুনি খেয়ে তাঁরা জানালেন, এ বার বাড়িতে শৌচালয় বানিয়ে নেবেন।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কাকদ্বীপ শেষ আপডেট: ২৬ ডিসেম্বর ২০১৬ ০০:৪০
Share:

সরেজমিনে মন্ত্রী। নিজস্ব চিত্র।

রবিবাসরীয় ভোরে মাঠে শৌচকাজ করতে বেরিয়েছিলেন ওঁরা। কিন্তু সামনে পড়ে গেলেন খোদ রাজ্যের মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা। মন্ত্রীর বকুনি খেয়ে তাঁরা জানালেন, এ বার বাড়িতে শৌচালয় বানিয়ে নেবেন।

Advertisement

‘নির্মল বাংলা’ প্রকল্পের কাজ চলছে গোটা রাজ্যে। বাদ নেই কাকদ্বীপ মহকুমা। এই মহকুমায় সাগর, পাথরপ্রতিমা, নামখানার মতো কয়েকটি ব্লক বাড়ি বাড়ি শৌচালয় তৈরির কাজ শেষ করে ফেলেছে। কিন্তু তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে মহকুমা সদর কাকদ্বীপ। তাই রবিবারের ভোরে কাকদ্বীপের বিভিন্ন রাস্তায় নজরদারিতে বেরিয়েছিলেন মন্টুরামবাবু। এর আগে খোলা মাঠে শৌচকাজ বন্ধের জন্য কাকদ্বীপের বিডিও, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি এমনকি মহকুমাশাসক ভোরে নজরদারি চালিয়েছেন। কিন্তু খোদ মন্ত্রীর বের হওয়া এই প্রথম। মন্টুবাবু বলেন, ‘‘কাকদ্বীপে বাড়ি বাড়ি শৌচাগার তৈরির কাজ চলছে। কিন্তু শৌচালয় তৈরির পরেও অনেকে মাঠে যাচ্ছেন। সেটাই দেখতে বেরিয়েছিলাম।’’

এ দিন প্রতাপআদিত্য এবং রামকৃষ্ণ এই দু’টি পঞ্চায়েত এলাকা পায়ে হেঁটে ঘোরেন মন্টুবাবু। মুড়িগঙ্গার ধার লাগোয়া এলাকাতেও যান। সেখানে গিয়ে সাধারণ মানুষকে শৌচাগার ব্যবহারের ব্যাপারে সচেতন করেন। তিনি জানান, সামনের কয়েকদিন ভোরে তিনি বাকি পঞ্চায়েতগুলিতেও যাবেন।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement