এখনও জল নামেনি বসিরহাটের নানা ব্লকে

সোমবার থেকে আবহাওয়ার কিছুটা উন্নতি হওয়ায় বসিরহাট মহকুমার হাসনাবাদ, মিনাখাঁ, সন্দেশখালি এক ও দুই এবং হাড়োয়া ব্লকে প্লাবিত এলাকার পরিস্থিত আগের তুলনায় ভাল হয়েছে। কিন্তু স্বরূপনগর এবং বাদুড়িয়া ব্লকের বন্যা পরিস্থিতি বেশ উদ্বেগের। এই দু’টি ব্লকের ৬টি পঞ্চায়েত এলাকাতে যমুনা, ইছামতী এবং পদ্মা নদীর বাঁধ ছাপানো জলের পাশাপাশি অতি বৃষ্টির জল একাকার হওয়ায় প্রায় ২৫টি গ্রামের বাসিন্দাদের ঘরের মধ্যে জল ঢুকেছে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

বসিরহাট শেষ আপডেট: ০৪ অগস্ট ২০১৫ ০১:০৫
Share:

সোমবার থেকে আবহাওয়ার কিছুটা উন্নতি হওয়ায় বসিরহাট মহকুমার হাসনাবাদ, মিনাখাঁ, সন্দেশখালি এক ও দুই এবং হাড়োয়া ব্লকে প্লাবিত এলাকার পরিস্থিত আগের তুলনায় ভাল হয়েছে। কিন্তু স্বরূপনগর এবং বাদুড়িয়া ব্লকের বন্যা পরিস্থিতি বেশ উদ্বেগের। এই দু’টি ব্লকের ৬টি পঞ্চায়েত এলাকাতে যমুনা, ইছামতী এবং পদ্মা নদীর বাঁধ ছাপানো জলের পাশাপাশি অতি বৃষ্টির জল একাকার হওয়ায় প্রায় ২৫টি গ্রামের বাসিন্দাদের ঘরের মধ্যে জল ঢুকেছে। কয়েক হাজার বিঘা চাষের জমির সব্জি এবং ধানের বীজ নষ্ট হয়েছে। সোমবার বাদুড়িয়ার চাতরা এলাকার কয়েকটি শিবিরে ত্রাণ বিলির জন্য বসিরহাটে সাংসদ ইদ্রিশ আলি, জেলা পরিষদের সভাধিপতি রহিমা বিবি, বাদুড়িয়া পুরসভার পুরপ্রধান তুষার সিংহ গিয়েছিলেন। টাকি-হাসনাবাদের প্লাবিত এলাকায় গিয়েছিলেন বসিরহাট দক্ষিণের বিধায়ক শমীক ভট্টাচার্য। দুর্গতরা ত্রাণের পাশাপাশি শিশুদের খাবার এবং গবাদি পশুর খাবারের দাবি জানান। চিকিৎসার জন্য ডাক্তার এবং পানীয় জলেরও দাবি জানানো হয়। এ দিকে বাদুড়িয়ার দক্ষিন যদুরহাটি পঞ্চায়েত এলাকায় পদ্মানদী ছাপিয়ে জলমগ্ন হয়েছে। ফতুল্যপুর গ্রামে ইছামতীর বাঁধ ভেঙে তিনটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। রবিবার দুপুরে ভেকুটিয়ায় যমুনা নদীর বাঁধের চারটি জায়গাতে ভেঙে গ্রামের মধ্যে নতুন করে নোনা জল ঢুকেছে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement