টুকরো খবর

ভর সন্ধ্যায় যুবককে গুলি করে পালাল দুষ্কৃতীরা। রবিবার ঘটনাটি ঘটেছে বাদুড়িয়ার শায়েস্তানগর ১ পঞ্চায়েতের দাসপাড়া প্রাথমিক স্কুলের পাশে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, সন্ধে সাড়ে ৭টা নাগাদ সেখানে বসে চা খাচ্ছিলেন পূর্ব জয়নগরের বাসিন্দা বছর বাইশের যুবক শরিফুল গাজি।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ০০:৪৮
Share:

যুবককে গুলি করে খুনের চেষ্টা
নিজস্ব সংবাদদাতা • বাদুড়িয়া

Advertisement

ভর সন্ধ্যায় যুবককে গুলি করে পালাল দুষ্কৃতীরা। রবিবার ঘটনাটি ঘটেছে বাদুড়িয়ার শায়েস্তানগর ১ পঞ্চায়েতের দাসপাড়া প্রাথমিক স্কুলের পাশে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, সন্ধে সাড়ে ৭টা নাগাদ সেখানে বসে চা খাচ্ছিলেন পূর্ব জয়নগরের বাসিন্দা বছর বাইশের যুবক শরিফুল গাজি। হঠাত্‌ই একটি গাড়িতে চড়ে সেখানে রাস্তার পাশের দোকানটিতে হাজির হয় জনা চার-পাঁচ যুবক। শরিফুলকে ডেকে কথাবার্তা বলে তারা। দু’পক্ষের বচসা বাধে। আচমকা শরিফুলকে হাত ধরে টেনে গাড়িতে তোলার চেষ্টা করে ওই যুবকেরা। শরিফুলের চিত্‌কারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসতেই খুব কাছ থেকে তাঁর মাথায় গুলি করে চম্পট দেয় হামলাকারীরা। পুলিশ জানায়, জখম যুবককে বসিরহাট জেলা হাসপাতাল থেকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় পাঠানো হয়েছে কলকাতায়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। কেন হামলা হল, কারা হামলা চালাল, খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Advertisement

রাস্তা নিয়ে আলোচনা মন্ত্রীর

হাবরা থেকে বসিরহাট যাওয়ার রাস্তা হাবরা-মগরা সড়কের দু-ধার থেকে বেআইনি জবর-দখল সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। প্রশাসনের তরফে এলাকায় দিন কয়েক আগে উচ্ছেদ অভিযানে গেলেও এলাকার মানুষের বাধায় ফিরতে হয়েছে। তবে সড়কটি সম্প্রসারণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পূর্ত দফতর। রবিবার সকালে স্থানীয় খারো এলাকায় গিয়ে হাবরার তৃণমূল বিধায়ক তথা রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, “এলাকার মানুষকে বলেছি, সরকার জোর করে উচ্ছেদ করে রাস্তা করবে না। আপনারা জমি দিলে রাস্তা হবে।”

রেশন দোকানে হানা খাদ্যমন্ত্রীর

রবিবার সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ হঠাত্‌ই হাবরার কইপুকুর এলাকার একটি রেশন দোকানে হাজির হলেন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। যাঁরা রেশন নিতে এসেছিলেন, তাঁদের কাছে মন্ত্রী জানাতে চান, সকলে ঠিক মতো সঠিক সময়ে মাল পাচ্ছেন কিনা। গুণমানের ব্যাপারেও জানতে চান মন্ত্রী। সকলেই অবশ্য জানিয়েছেন, তাঁরা সব ঠিকঠাক পাচ্ছেন। জ্যোতিপ্রিয়বাবু বলেন, “এমনটা ভাবার কারণ নেই, আমার বিধানসভা এলাকা বলে আমি রেশন দোকানের কোনও দুর্নীতি মেনে নেব।”

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement