টুকরো খবর

পারিবারিক জমি-সংক্রান্ত বিবাদের জেরে ভাইপোকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল কাকার বিরুদ্ধে। রবিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেেছে জীবনতলা থানার ঘুটিয়ারী শরিফের দক্ষিণ মাকালতলা গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, নিহতের নাম সামসুদ্দিন লস্কর(৪২)।

Advertisement
শেষ আপডেট: ১১ অগস্ট ২০১৪ ০১:২৯
Share:

জমি নিয়ে বিবাদের জের, ভাইপোকে খুনে ধৃত কাকা
নিজস্ব সংবাদাদাতা • ক্যানিং

Advertisement

পারিবারিক জমি-সংক্রান্ত বিবাদের জেরে ভাইপোকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল কাকার বিরুদ্ধে। রবিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেেছে জীবনতলা থানার ঘুটিয়ারী শরিফের দক্ষিণ মাকালতলা গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, নিহতের নাম সামসুদ্দিন লস্কর(৪২)। ঘটনায় অভিযুক্ত কাকা হাতেম লস্করকে গ্রেফতার করা হয়েছে। হাফিজুল লস্কর ও নাজিমা খাতুন নামে আরও দু’জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। যদিও এ দিন সন্ধে পর্যন্ত নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনও অভিযোগ জানানো হয়নি। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, জমি নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে ওই দুই পরিবারের মধ্যে বিবাদ চলছিল। আদালতে তা নিয়ে মামলাও চলছিল। এ দিন সকালে হাতেম ওই জমিতে জোর করে চাষ করতে যায়। খবর পেয়ে সামসুদ্দিন বাধা দিতে গেলে হাতেম ও তাঁর পরিবারের লোকেরা তাঁর উপর চড়াও হয়। তাঁকে ধারালো অস্ত্র নিয়ে কোপোনা হয়। মারাত্মক ভাবে জখম সামসুদ্দিনকে গ্রামবাসীরা স্থানীয় ঘুটিয়ারী শরিফ প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। সামসুদ্দিনের ভগ্নিপতি শাহজাহান মণ্ডল বলেন, “জমি নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে দীর্ঘদিন বিবাদ চলছিল। তবে এভাবে যে ওরা আমার শ্যালককে খুন করবে তা ভাবতে পারিনি।” ক্যানিং-২ ব্লক তৃণমূলের সভাপতি সওকাত মোল্লা বলেন, “হাতেমের পরিবার ও সিপিএম চক্রান্ত করে এই খুন করেছে।” যদিও সিপিএম তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে। অন্য দিকে ক্যানিং-২ তৃণমূলের মহিলা সমিতির সম্পাদিকা রহিমা লস্কর (বিবি) একে ‘রাজনৈতিক খুন’ বলে মানতে নারাজ। তিনি বলেন, “ দুই পরিবারের বিবাদের জেরে ওই খুন। এটা কোনও রাজনৈতিক খুন নয়। দুই পরিবারই তৃণমূলের সমর্থক।” পুলিশ জানিয়েছে, দেহ উদ্ধার করে ময়না-তদন্তের জন্য মোমিনপুর মর্গে পাঠানো হয়েছে।

Advertisement

কেপমার চক্রের পাণ্ডা ধৃত
নিজস্ব সংবাদদাতা • হাবরা

এক জন ভিখিরি, আর দু’জন সাধারণ মানুষ সেজে দিনের পর দিন লোক ঠকিয়ে আসছিল উত্তর ২৪ পরগনায়। শনিবার দুপুরে প্রফুল্লনগর এলাকায় ওই কেপমার চক্রের দুই পাণ্ডাকে গ্রেফতার করল হাবরা পুলিশ। ধৃতদের নাম তপন ভৌমিক ও বিশ্বনাথ দাস। বাড়ি গোবরডাঙা ও হাসনাবাদে। কিন্তু কেপমারি করার জন্য তারা বারাসতে এক সঙ্গে থাকত। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বারাসত, হাবরা, অশোকনগর, দত্তপুকুর, মধ্যমগ্রাম, ব্যারাকপুর এলাকাতেই অপারেশন চালাত তারা। কোনও একটি জনবহুল জায়গা বেছে নিত। এক জন ভিখিরি সাজত। অন্য দু’জন ছিল সাধারণ পথচারীর বেশ ধরত। যে ভিখিরি হত, সে টাকার ব্যাগ খুঁজে পেয়েছে বলে অভিনয় করত। আর এক জনের কাজ ছিল বিষয়টি এলাকায় চাউর করে দেওয়া। ভিখিরি রাস্তার সবাইকেই জিজ্ঞেস করত, কারওর টাকার ব্যাগ হারিয়েছে কি না। ইতিমধ্যে আর এক জন এলাকার কাউকে পাকড়াও করে টাকাটা দু’জনে ভাগ করে নেবে বলে বোঝাত। সেই লোক রাজি হলে, তাকে নিয়ে যাওয়া হত ভিখিরির কাছে। সে তখন ব্যাগের প্রলোভন দেখিয়ে গলার হার বা হাতের আংটি বা টাকা পয়সা দিয়ে দিত। সেটা দেওয়ার পরে ব্যাগ ওই ব্যক্তির হাতে তুলে দেওয়া হত। তবে সেই ব্যাগের মধ্যে টাকা রাখা থাকত না। সাদা কাগজের বাণ্ডিল থাকত, যা এমন ভাবে খবরের কাগজ দিয়ে সাজানো হত যাতে উপর থেকে দেখলে তাতে টাকা রয়েছে বলেই মনে হত। পুলিশ জানিয়েছে, এই ভাবেই দিনের পর দিন জেলার বিভিন্ন জায়গায় কেপমারি চালিয়ে আসছে বলে জেরায় স্বীকার করেছে তারা। আর এক জনের খোঁজে তল্লাশি চলছে।

চুরি যাওয়া পাখা স্কুলে ফেরাল পুলিশ
নিজস্ব সংবাদদাতা • হাবরা

গত বছরের শেষ থেকেই মাঝে মধ্যে স্কুল থেকে একটা দু’টো করে উধাও হয়ে যাচ্ছিল পাখা। প্রথমে নজরে পড়েনি হাবরার দক্ষিণ নাংলা কেইউ ইনস্টিটিউশন কর্তৃপক্ষের। কিন্তু এক সঙ্গে অনেকগুলো পাখা চুরি হওয়ার পরে বিষয়টি নজরে আসে সকলের। থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। দেখা যায়, স্কুলেরই নবম শ্রেণির পাঁচ পড়ুয়া ওই পাখা চুরির সঙ্গে যুক্ত। উদ্ধার করা হয় দশটি পাখা। শনিবার স্কুলে সেই পাখা ফিরিয়ে দিয়ে এসেছেন হাবরা থানার আইসি মৈনাক বন্দ্যোপাধ্যায়। পুলিশ জানায়, হাত খরচ জোগাড়ের জন্য পাখাগুলি চুরি করে বিক্রি করেছে তারা। তবে ১০টি পাখা বাড়িতেই রাখা ছিল। পরে সল্টলেকের জুভেনাইল আদালতে তোলা হয় ওই পাঁচ পড়ুয়াকে। সেখানে বিচারক নির্দেশ দেন, ওই পড়ুয়াদের স্কুলে যেতে হবে, স্কুলছুট হওয়া যাবে না। কিন্তু তারা তার পরেও স্কুলে হাজির না হওয়ায় প্রধান শিক্ষক কিশলয়কুমার পাল ওই পড়ুয়াদের অভিভাবকদের ডেকে পাঠিয়েছিলেন। তাঁরা না আসায় বিষয়টি জুভেনাইল আদালতে জানান তিনি। বিচারক ফের অভিভাবক-সহ ওই পড়ুয়াদের আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন। সেখানে তারা স্কুলে যাবে বলে সম্মতি জানিয়েছে।

ব্লক অফিসে গোলমাল
নিজস্ব সংবাদদাতা • ডায়মন্ড হারবার

বিডিওর সামনেই সভা থেকে পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতির সিপিএম সদস্যদের ঘর থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। শনিবার দুপুরে ডায়মন্ড হারবার ১ ব্লক অফিসে ঘটনাটি ঘটে। প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন দুপুরে গ্রামের উন্নয়ন নিয়ে ডায়মন্ড হারবার ১ ব্লকের সব পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যদের নিয়ে ব্লক অফিসে একটি বৈঠক ছিল। কিছুক্ষণ সভা চলার পরে ডায়মন্ডহারবার-১ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি স্বপ্না হালদার-সহ অন্যান্য তৃণমূল সদস্যদের সঙ্গে বিরোধী দলনেতা সিপিএমের সিরাজ গাজি ও অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে বচসা শুরু হয়। অভিযোগ, সেই সময়ে পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ তৃণমূলের মনমোহিনী বিশ্বাস সিপিএম সদস্যদের ঘর ছেড়ে বেরিয়ে যেতে বলেন। যদিও মনমোহিনীদেবী সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। সিরাজ গাজির আরও অভিযোগ, বিডিও নির্মাল্য বাগচির সামনেই এই ঘটনা ঘটে। কিন্তু তিনি কোনও ব্যবস্থা নেননি। তবে নির্মাল্যবাবুর বক্তব্য, অভিযোগ ঠিক নয়। নিজেরাই চেঁচামেচি করে বেরিয়ে গিয়েছেন সিপিএম সদস্যেরা।

বসিরহাটে রাখি উৎসব
নিজস্ব সংবাদদাতা • বসিরহাট

উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে রাখি বন্ধন উৎসব পালিত হল বসিরহাটে পাড়ায় পাড়ায়। রাজনৈতিক দলের উদ্যোগে রাখি বন্ধনের পাশাপাশি বিভিন্ন থানায় সিভিক পুলিশের উদ্যোগেও রাখি পরানো হয়। বসিরহাট থানার সিভিক পুলিশের পক্ষেও ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সকলকে লজেন্সও দেওয়া হয়। বসিরহাট কলেজের এন সিসি এবং কয়েকটি স্কুলের পড়ুয়ারা এ দিন শহর পরিক্রমা করা। পথচারীদের রাখি পরানো হয় একটি প্রতিবন্ধী সংস্থার পক্ষে। তারপর থানায় গিয়ে আইসি সৌম্যশান্ত পাহারির হাতে রাখি পরান সংগঠনের সদস্যেরা। তৃণমূলের উদ্যোগে কাছারিপাড়া, ত্রিমোহনী, বসিরহাট কলেজ, টাউন হল, ময়লাখোলা-সহ বিভিন্ন জায়গায় রাখি উৎসব পালিত হয়। হাসনাবাদের টাকি, মুরারীশা, ঘোষপাড়া এবং বাদুড়িয়াতেও বড় করে রাখি বন্ধন উৎসব পালিত হয়েছে। বাদুড়িয়া থানা থেকে পড়ুয়ারা মিছিল করে বেরিয়ে রাস্তার দু’পাশের ব্যবসায়ী এবং পথচারিদের হাতে রাখি পরিয়ে দেন। সিভিক পুলিশের পক্ষে মিষ্টি দেওয়া হয়। ওসি কল্লোল ঘোষ এবং প্রশান্ত মণ্ডলের নেতৃত্বে শিশুদের নিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও হয়েছে।

ইন্টারনেটে অশালীন ছবি, গ্রেফতার যুবক
নিজস্ব সংবাদদাতা • ডায়মন্ড হারবার

ইন্টারনেটে অশালীন ছবিতে এক তরুণীর মুখ বসিয়ে তা ছড়ানোর অভিযোগে রবিবার এক যুবককে গ্রেফতার করল রামনগর থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতের নাম শুভঙ্কর দাসগুপ্ত। বাড়ি কসবার রাজডাঙায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই যুবক রায়চকের এক হোটেলে কাজ করত। ইকবালপুরের বাসিন্দা ওই তরুণী তার সহকর্মী। তার সঙ্গে সম্পর্কও ছিল যুবকের। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ওই তরুণী রামনগর থানায় ইন্টারনেটে তাঁর ‘অশ্লীল ছবি’ ছড়ানো হচ্ছে বলে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। যদিও সেই অভিযোগে ওই যুবকের নাম ছিল না। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে ওই যুবকই এই কাণ্ড ঘটিয়েছে। যদিও অভিযুক্ত পক্ষের আইনজীবী সৌম্য হালদার বলেন, “ পুলিশ সন্দেহের তাঁকে বশে গ্রেফতার করেছে।” তাঁর দাবি, শুভঙ্করের অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে কেউ ওই কাণ্ড ঘটিয়েছে। এ দিন ধৃতকে রবিবার ডায়মন্ড হারবার আদালতে তোলা হলে বিচারক তার এক দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন। আজ আবার তাঁকে আদালতে তোলা হবে।

নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার
নিজস্ব সংবাদদাতা • জয়নগর

বছর এগারোর এক নাবালিকাকে ধষর্ণের অভিযোগে প্রতিবেশীকে গ্রেফতার করল জয়নগর পুলিশ। শুক্রবার রাতে জয়নগরের গোচরন শান্তিপুর গ্রাম থেকে শিবনাথ দাস নামে বছর চল্লিশের ওই ব্যক্তিকে ধরা হয়েছে। শনিবার বারুইপুর আদালতে ধৃতের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ হয়েছে। নাবালিকাকে হোমে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই নাবালিকা রাতে ওই ব্যক্তির বাড়িতে ঘুমোত। অভিযোগ, বৃহস্পতিবার রাতে ঘুমানোর সময়ে তাকে পাশের ঘরে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে শিবনাথ। পরেরদিন সন্ধ্যায় পরিবারের লোকজন বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ জানিয়েছে, বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে ওই নাবালিকার ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হয়েছে।

সীমান্তে মিলল চন্দন কাঠ

বাংলাদেশে পাচারের আগে বনগাঁ সীমান্তের খেদাপাড়া এলাকা থেকে একটি গাড়ি আটক করে দেড়শো কেজি চন্দন কাঠ উদ্ধার করল পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে গাড়ির চালক চিরঞ্জিৎ মজুমদার ওরফে বাবুসোনাকে। তার বাড়ি বনগাঁর শক্তিগড় এলাকায়। রবিবার বনগাঁ আদালতে ধৃতের ৭ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে বনগাঁ সীমান্ত এলাকার বেশ কয়েকজনের নাম পেয়েছে পুলিশ। এর আগে বনগাঁ সীমান্তে হেরোইন, নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ, আগ্নেয়াস্ত্র, সোনার বিস্কুট পাচার চক্রের হদিশ মিলেছিল। তবে চন্দন কাঠ পাচারের ঘটনা এই প্রথম সামনে এল। ধৃতকে জেরায় জানা গিয়েছে, সে ওই চন্দন কাঠ কলকাতা থেকে নিয়ে এসেছিল। উত্তর ২৪ পরগনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, চক্রের বাকি সদস্যদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।

শ্রম দফতরে স্মারকলিপি

সরকারি প্রকল্পে নাম নথিভূক্ত করার ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার নাম করে গরিব মানুষকে ঠাকাচ্ছে কিছু এজেন্ট, এই অভিযোগে সরব হল ছ’টি শ্রমিক সংগঠন। তাঁদের দাবি, সরকারি প্রকল্পে নির্মাণ শ্রমিকদের নাম নথিভূক্ত করানোর নাম করে বেশ কিছু এজেন্ট শ্রমিকদের কাছ থেকে নানা সুবিধা নিচ্ছে। প্রকল্পে নাম লেখানোর জন্য দুই থেকে পাঁচশো টাকা নিচ্ছে বলেও অভিযোগ। বৃহস্পতিবার দুপুরে এই অভিযোগে আট দফা দাবিতে মহকুমা শ্রম আধিকারিকের কাছে ওই বিষয়গুলি নিয়ে স্মারকলিপি দেন তাঁরা। ওই ইউনিয়নগুলির তরফে দেবব্রত বিশ্বাস, শঙ্কর ঘোষরা বলেন, ‘‘ শ্রমিকদের সুযোগ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে একটি দালালচক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছে।” মহকুমা সহকারি শ্রম আধিকারিক সুব্রত রায় ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

নতুন দলের প্রচারে রেজ্জাক

“ভারতীয় ন্যায় বিচার পার্টি”-র প্রথম প্রকাশ্য জনসভা হল রবিবার। ভাঙড়ের মিলন বাজারে ওই সভায় ছিলেন পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রেজ্জাক মোল্লা, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আনিসুর রহমান প্রমুখ। প্রায় ৮০০ লোকের জমায়েত হয়। রেজ্জাক বলেন, “সিপিএমের ভূমি নীতি ভুল ছিল। আমার এই সমালোচনা ওদের সহ্য হয়নি। তাই আমাকে দল থেকে তাড়িয়ে দিল।”

ধর্ষণে ধৃত

শনিবার রাতে ধর্ষণের অভিযোগে গাইঘাটার জলেশ্বর থেকে চিরঞ্জিৎ দাস ও সুমন পাল নামে দুই যুবককে ধরেছে পুলিশ। গোপালনগরের রসুলপুরের এক মহিলার ওই অভিযোগ করেন।

খুঁটি পুজো।

পেট্রাপোল সীমান্তে জওয়ানদের রাখি পরালেন পড়ুয়ারা।
রবিবার নির্মাল্য প্রামাণিকের তোলা ছবি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement