ছবি: সংগৃহীত।
এক ম্যাগিবিক্রেতার ম্যাগি বানানোর রেসিপি দেখে বিস্মিত ম্যাগিপ্রেমীরা। তাঁদের প্রশ্ন, এই ম্যাগি কি আদৌ খাওয়া যায়! যদি খাওয়া যায়, তবে এই ম্যাগি কারা খায়?
ইন্টারনেটে ভাইরাল হওয়া ওই ম্যাগি বিক্রেতার দোকান গুজরাতের সুরতে। নাম শ্রী সাঁই ওম ম্যাগি সেন্টার। সেই দোকানের পোস্টারে ফলাও করে লেখা নানা রকমের ম্যাগি দিয়ে তৈরি পদের নাম। তার মধ্যে মশালা সেজ়ওয়ান ম্যাগি যেমন আছে, তেমনই আছে ভেজিটেবল মেয়োনেজ় ম্যাগি। তবে ভাইরাল হওয়া ম্যাগির রেসিপিটি সম্ভবত নয়া সংযোজন। তাই সেটির নাম পোস্টারে ওঠেনি।
গুজরাতের ওই ভাইরাল ম্যাগির নাম ‘ছাস ম্যাগি’। ছাস হল বাটারমিল্ক। সাধারণত দুধ থেকে ননী মথন করার পর যে তরল পড়ে থাকে, তাকেই বলা হয় ছাস। গুজরাত রাজস্থানের মত উষর অঞ্চলে শরীর ঠান্ডা রাখার এই পানীয় খাওয়ার চল আছে। তবে ছাসে ম্যাগি বানাতে এর আগে কাউকে দেখা গিয়েছে বলে জানা নেই নেটাগরিকদের।
ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে ওই ম্যাগি বিক্রেতা ছাসের মধ্যে ম্যাগি ডুবিয়ে সিদ্ধ করে তাতে লবন, বেশ খানিকটা গুঁড়ো লঙ্কা এবং ম্যাগির মশলা দিয়ে রান্না করছেন। যা থেকে তৈরি হচ্ছে লালচে রঙের ছাস ম্যাগি। আপনি কি বাড়িতে এমন ম্যাগির রেসিপি বানিয়ে দেখবেন?