১৪ এপ্রিল বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ জীবনকৃষ্ণের আন্দির বাড়িতে হানা দেয় সিবিআই ও কেন্দ্রীয় বাহিনী, শুরু হয় তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদ। তার পর থেকেই টানা তিন দিনের উত্তেজনা। অভিযোগ, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার জিজ্ঞাসাবাদ চলার সময় দু’টি মোবাইল পাশের পুকুরে ফেলে দেন বিধায়ক। শুরু হয় পুকুরে তল্লাশি। আনা হয় জল ছেঁচার পাম্প, মেটাল ডিটেক্টর। স্থানীয়দের পুকুরে নামিয়ে চলে মোবাইলের খোঁজ। বড়ঞায় সিবিআইয়ের তৎপরতা দেখে আগেই বোঝা গিয়েছিল, বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার গ্রেফতারি স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। অবশেষে ভোরবেলা গ্রেফতার হন তৃণমূল বিধায়ক। মোট ৬টি গাড়ির কনভয় তাঁকে নিয়ে কলকাতার উদ্দেশে রওনা হয়। আনন্দবাজার অনলাইনে জীবনকৃষ্ণকে ঘিরে তিন দিনের টানটান নাটকের ঘটনা পরম্পরা।