প্রতিবেদন: স্রবন্তী
‘‘ঐন্দ্রিলা মানে একমুঠো হাসির ফোয়ারা আর অনেকখানি জ্ঞান। ধারাবাহিক ‘জিয়নকাঠি’-র ফ্লোরে ওর সঙ্গে আলাপ। তার পর থেকেই আমরা বন্ধু। আমি, ‘জিয়নকাঠি’-র পরিচালক জয়দীপদা, সোমরাজ, স্টিফেনি…’’ কথাগুলো বলে চলেছেন পারমিতা। থামছেন না তিনি। বেশ কয়েক দিন যাবৎ প্রিয় বন্ধু আবার লড়াইয়ের ময়দানে। ‘‘ওর যা মনের জোর তা এই ইন্ডাস্ট্রিতে কারও নেই। নইলে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে ফিরে আসতে পারত না’’, বললেন পারমিতা। তাঁদের বন্ধুদল অপেক্ষা করে আছে কবে ঐন্দ্রিলা ফিরবেন, আর হাসতে হাসতে এক সঙ্গে পাঁঠার মাংস খাওয়া হবে। গলা সামান্য নরম হয়ে আসছে পারমিতার। সন্ধ্যা নামছে শহরে। পারমিতার অনেক হাসির দিনের কথা মনে পড়ছে, সেই যখন ‘‘ধারাবাহিকে বিয়ের শুট করে ঐন্দ্রিলা বলত, আজ বিরিয়ানি আর মোমো খাব।’’
ঐন্দ্রিলার স্পন্দন হয়তো শুনতে পাচ্ছে, শুনতে পাচ্ছে বন্ধুদের সেই অপেক্ষার কথা...