প্রতিবেদন: প্রচেতা, চিত্রগ্রহণ: প্রিয়ঙ্কর, সম্পাদনা: সুব্রত
৫০০ বছর পুরনো জমি বিতর্কের অবসান। সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চের রায়ে মন্দির পেল অযোধ্যা। একই রায়ে উল্লেখ মসজিদ তৈরির কথাও। ধন্যিপুরে দেওয়া হয়েছে জমি। ২২ জানুয়ারি, প্রাণ প্রতিষ্ঠা করে ‘গৃহহারা’ রামলালার মাথায় ছাদ এনে দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। অযোধ্যায় উদ্বোধন হয়েছে নব নির্মিত রামমন্দিরের। কী অবস্থা ধন্যিপুরের?
রয়েছে কাঁটাতারের ভূগোল। বাকিটা যতদূর চোখ যায়, ধু ধু প্রান্তর। বিঘার পর বিঘা অনাবাদী জমি, চার বছর আগেও যা ছিল এখনও তাই আছে। চেহারা ঠিক ‘পরিত্যক্ত’ মাঠের মতো। মসজিদের জন্য চেয়েছিল সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড। সেই মতো জমি দেওয়াও হয়েছে? শুধুই মসজিদ হবে? নাকি মসজিদের জমিতে হবে স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল? প্রয়োজন কোনটা? ধন্যিপুরের মন বোঝার চেষ্টা করল আনন্দবাজার অনলাইন।