আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ-ঘনিষ্ঠ একাধিক জুনিয়র এবং সিনিয়র চিকিৎসকের বিরুদ্ধে কলেজে ‘হুমকির সংস্কৃতি’ চালানোর অভিযোগ তোলেন আন্দোলনকারী জুনিয়র চিকিৎসকেরা। ‘থ্রেট কালচারে’র প্রসঙ্গ ওঠে ২১ অক্টোবর নবান্নের মুখ্যমন্ত্রী-জুনিয়র ডাক্তার বৈঠকেও। শনিবার যখন এক দিকে আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারদের সংগঠন গণকনভেনশন করছেন, তখন তার ঘণ্টাখানেক আগে প্রেস ক্লাবে আত্মপ্রকাশ পাল্টা সংগঠনের। নাম অল বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টর্স অ্যাসোসিয়েশন। একে অপরের বিরুদ্ধে হুমকির সংস্কৃতি এবং আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ দু’পক্ষেরই। মেডিক্যাল কলেজগুলিতে আগামী ছাত্র সংসদ নির্বাচনের জন্য কোমর বাঁধা কি শুরু হয়ে গেল তা হলে?