প্রতিবেদন: প্রচেতা, চিত্রগ্রহণ: শুভদীপ, সম্পাদনা: বিজন
সরকারী সদিচ্ছা থাকলেও আইনি জটিলতায় আটকে রয়েছে নিয়োগ। ১৪ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আগামী শুনানির দিকে তাকিয়ে সরকার। এসএলএসটি চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে দেড় ঘন্টার বৈঠকের পর দাবি শিক্ষামন্ত্রীর। তিনি বলেন, ‘‘ব্যক্তিগত ভাবে আন্দোলন তুলে দেওয়ার আবেদন জানাই, তবে আন্দোলন করা গণতান্ত্রিক অধিকার। জট খোলার চেষ্টা করা হচ্ছে। ১৪ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টে কী হয় তা দেখার পর আমরা ২২ ডিসেম্বর ফের বৈঠকে বসব। চাকরিপ্রার্থীরাই আবেদন করেছিলেন ফের বৈঠকের। আমরা রাজি হয়েছি।’’ আশাবাদী শিক্ষামন্ত্রীর আরও দাবি, ‘‘নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়ে গেলে আমরা আর কিছু করতে পারব না। তবে ওই অব্দি ব্যাপারটা গড়াবে এমন আমার অনুমান নয়। তার মধ্যেই আমরা এর সমাধান করে ফেলব।’’ কুনাল ঘোষ এ দিন চাকরিপ্রার্থীদের পক্ষ নিয়ে আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘‘সরকার সচেষ্ট বলেই অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরি করা হয়েছিল। সরকার কী ভাবে শূন্যপদ তৈরি করতে পারে তা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে মামলা হয়। সেই মামলার জট কাটলেই এই জট কেটে যাবে। অভিষেকের হস্তক্ষেপে বিষয়টি এগিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীও চান জট কাটুক।"