প্রতিবেদন: প্রিয়ঙ্কর, সম্পাদনা: অসীম
দীর্ঘ দিন ধরে সমকামী ও উভকামী নারী এবং নারী থেকে পুরুষে রূপান্তরকামীদের অধিকার সুনিশ্চিত করার জন্য লড়াই করে আসছে ‘স্যাফো ফর ইক্যুয়ালিটি’। স্যাফো-র প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, সমাজকর্মী মীনাক্ষি সান্যাল মালবিকা, আরও ন’জনের সঙ্গে বিবাহে সমতার দাবিতে একটি পিটিশন দাখিল করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টে। মীনাক্ষিদের আবেদন-সহ মোট ২১টি পিটিশন নিয়ে গত এপ্রিল মাস থেকে শুনানি চলছিল দেশের শীর্ষ আদালতে। ১০ দিন শুনানি চলার পরে গত ১১ মে রায়দান স্থগিত রেখেছিল পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ। অবশেষে মঙ্গলবার সেই মামলার রায় দিল শীর্ষ আদালত। সমকামী সম্পর্কে স্বীকৃতি দিলেও, সমলিঙ্গে বিয়ের পক্ষে রায় দিল না সাংবিধানিক বেঞ্চ। আদালতের বক্তব্য, সমলিঙ্গের বিয়ের স্বীকৃতির জন্য আইন প্রণয়নের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে আইনসভাই। এ বিষয়ে একটি কমিটি গঠন করে পর্যালোচনা করবে কেন্দ্র। তবে মঙ্গলবারের রায়দানে প্রধান বিচারপতির পর্যবেক্ষণে উঠে এল যৌনতার নিরিখে প্রান্তিক নাগরিকদের সুরক্ষা ও অধিকারের প্রশ্ন।
এ দিনের রায়ের সরাসরি সম্প্রটার দেখতে ‘স্যাফো’ পরিচালিত ক্যাফে ‘পড়শি’তে হাজির হয়েছিলেন অনেকে। সাংবিধানিক বেঞ্চের চার বিচারপতির রায় এবং তাঁদের পর্যবেক্ষণ শুনে কী বলছেন তাঁরা? কী-ই বা বলছেন মীনাক্ষি?