সঞ্চালনা: প্রচেতা, চিত্রগ্রহণ: শুভদীপ, সুব্রত ও প্রিয়ঙ্কর, সম্পাদনা: সুব্রত, নির্দেশনা: প্রিয়ঙ্কর
দেবীপক্ষের সূচনা হয়ে গিয়েছে। আর ক’দিনের মাত্র অপেক্ষা। তার পরেই মাতৃরূপের বন্দনায় মেতে উঠবে বাংলার আনাচকানাচ। পুরাণের গল্প অনুযায়ী, হিমালয়ে শিবনিবাস ছেড়ে পাঁচ দিনের জন্য মর্ত্যে বাপের বাড়িতে নেমে আসেন উমা। দেবী তখন ঘরের মেয়ে। আদরের মেয়ে আর পূজিত দেবী— মিলেমিশে একাকার। দ্বৈতসত্ত্বার এই নজিরের খোঁজে অবশ্য পুরাণের শরণাপন্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই। আমাদের অতি পরিচিত এই শহরে, স্বকীয়তায় উজ্জ্বল অনেক ‘ঘরের মেয়ে’। স্ব-স্ব ক্ষেত্রে, মেধা আর দক্ষতায় আকাশ ছুঁয়েছেন তাঁরা। যাঁদের শাড়ির আঁচলে বাঁধা সাফল্যের চাবিকাঠি। এক ঝলকেও যাঁদের চিনতে ভুল করা শক্ত। কর্মযজ্ঞে শীর্ষে আরোহণকে দেবত্বে উত্তরণ বললে কি খুব ভুল হবে? প্রাণের উৎসবের প্রাক্কালে, আনন্দবাজার অনলাইনের আড্ডায় তাঁদের গল্প, তাঁদের কাজের ব্যস্ততার ফাঁকে পুজোর গল্প। আর অবশ্যই পুজোর শাড়ির গল্প। ‘সাজ দিয়ে যায় চেনা’ সিরিজ়ে নারী পুরোহিত নন্দিনী ভৌমিক ও তাঁর কন্যা পুষ্টিবিদ এবং যাপন সহায়ক অনন্যা ভৌমিক মিত্রের অন্দরমহল। মায়ের স্তোত্রপাঠের সঙ্গে মেয়ের নাচে শরতের আবাহন।