প্রতিবেদন: সুদীপ্তা, সম্পাদনা: বিজন
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ছাত্রমৃত্যুর পর তৎপর হন আচার্য তথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। জানিয়েছিলেন, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে ইসরোর সহায়তা চাইবেন। পরবর্তীতে রাজভবনের তরফ থেকে ইসরোর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। অবশেষে মঙ্গলবার বিকেলে ইসরোর চার প্রতিনিধি যাদবপুরে আসেন। এ বিষয়ে অন্তর্বতীকালিন উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ জানান, ‘ওনাদের সঙ্গে কথা হয়েছে। এ আই প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়া হবে। বিস্তারিত এখনই বলা সম্ভব নয়।’ প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই যাদবপুরে দশটি জায়গায় মোট ২৬টি সিসি ক্যামেরা বসানোর পরিকল্পনা নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। র্যাগিংয়ের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে সোমবার বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শনে আসেন ইউজিসি-র চার জনের একটি দল। ইউজিসি সূত্রে খবর, বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে বৈঠকে অনেক প্রশ্নেরই সদুত্তর দিতে পারেননি যাদবপুর কর্তৃপক্ষ। বুধবারও ক্যাম্পাস ঘুরে দেখেন ইউজিসি-র ওই প্রতিনিধি দল।