লিও বার্তোসকে নিয়ে স্বপ্ন দেখা শুরু করে দিল ইস্টবেঙ্গল। শনিবার রাতেই কলকাতায় চলে এলেন লাল-হলুদের নতুন বিশ্বকাপার। নিউজিল্যান্ডের অ্যাটাকিং মিডিও আবার আর্মান্দো কোলাসোর টিমের আইকনও।
টিমে বার্তোসের মতো ফুটবলার যোগ দেওয়ায় খুশি খাবরা। শনিবার বলে দিলেন, “বার্তোস আসায় আমাদের টিম আরও শক্তিশালী হবে। ও বিশ্বকাপ খেলেছে। অনেক অভিজ্ঞতা আছে। ওকে সময় দিতে হবে দলের সঙ্গে মানিয়ে নিতে। আশা করছি খুব ভাল খেলবে।” র্যান্টি-ডুডু-বার্তোসের ত্রিফলাই বিপক্ষ ডিফেন্ডারদের রাতের ঘুম কাড়তে পারে, সে কথাও জোর গলায় বলছেন খাবরা। বললেন, “র্যান্টি, ডুডু, বার্তোস সবাই ভাল ফুটবলার। ওরা ভাল খেললে দলের আত্মবিশ্বাস আরও বাড়বে। র্যান্টি-ডুডুদের পাস দেওয়ার লোক এসে গেল।” এ দিন নিজেদের মাঠেই সকালে অনুশীলন করে ইস্টবেঙ্গল। নিজেদের মধ্যে প্র্যাকটিস ম্যাচ খেলা ছাড়াও চলে সিচুয়েশন ও শু্যটিং প্র্যাকটিস। পিঠের চোট অনুভব করতে পেরে অনুশীলন করতে পারেননি অর্ণব মণ্ডল। বার্তোস এসে গেলেও ইস্টবেঙ্গল কোথায় পরের ম্যাচ খেলবে তা নিয়ে ধোঁয়াশা অব্যহত। আলোর অভাবে ইস্টবেঙ্গল-পুলিশ ম্যাচ ভেস্তে যাওয়ার পর আই এফ এ চাইছে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে মেহতাবদের সব ম্যাচ দিতে। আইএফএ সচিব উৎপল গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “ইস্টবেঙ্গলের ম্যাচগুলো যুবভারতীতে করার কথা চলছে। দু’এক দিনের মধ্যেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেব।” লাল-হলুদের ফুটবল সচিব সন্তোষ ভট্টাচার্য আবার বলছেন, “আইএফএ চিঠি পেলে আলোচনায় বসব। কিন্তু যুবভারতীতে ম্যাচ হলে অনেক সমর্থক খেলা দেখতে পারে না। চাইব স্পনসরের সঙ্গে কথা বলে ম্যাচের সময় আগে এগিয়ে আনা হোক। তা হলে আর কোনও সমস্যা হবে না।”