শুধু ব্রাজিল নয়, তাঁর দিকে তাকিয়ে গোটা ফুটবল বিশ্ব। গত বিশ্বকাপের মাঝ পর্বে তাঁর চোট কাঁদিয়ে দিয়েছিল সবাইকে। এ বার প্রথম থেকেই ছন্দে রয়েছেন ব্রাজিলের ওয়ান্ডার কিড। কোস্টারিকার বিরুদ্ধে দুরন্ত গোল করে দলকে জিতিয়ে নিজের জাত বুঝিয়ে দিয়েছেন। সেই নেমার সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্যে এ বার একটু চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক।
বাবা নেমার ডি’সিলভা ছিলেন বড় মাপের ফুটবলার।
সাও পাওলোর বিরুদ্ধে ফুটবল কেরিয়ার শুরু করেছিলেন মেমার। মাত্র ১১ বছর বয়সে সুযোগ পান জুনিয়র দলে।
মাত্র ১৪ বছর বয়সে উড়ে গিয়েছিলেন স্পেনের রিয়াল মাদ্রিদে। কিন্তু সেই ক্লাবে যোগ দেওয়ার আগেই তাকে দলে নেয় স্যান্টোস।
নেমারের বয়স তখন ১৯। দত্তক নিয়েছিলেন একটি শিশুকে। নাম দাভি লুকা। যদিও শিশুটির মায়ের নাম কোনও দিনই প্রকাশ্যে আনেননি নেমার। শোনা যায়, ছেলেটি নেমারের প্রাক্তন বান্ধবী ক্যারেলিনা দানতাসের।
স্পোটসপ্রো ম্যাগাজিনের হিসেবে ২০১২ এবং ২০১৩ সালে সব থেকে দামি ক্রীড়াবিদের স্বীকৃতি পান নেমার। পিছনে ফেলে দেন উসেইন বোল্ট, লিয়োনেল মেসি, ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোদের।
বার্সেলোনার সঙ্গে চুক্তি শেষে যোগ দেন প্যারিস সঁ জঁরমের ক্লাবে। ২০২২ সাল পর্যন্ত এই ক্লাবেই খেলার কথা তাঁর। বার্ষিক চুক্তি প্রায় ৩৬০ কোটি টাকার। এই মুহূর্তে বিশ্বের যে কোনও ফুটবলারের থেকে বেশি টাকা নেমারই পাচ্ছেন।
ব্রাজিলীয় পপ মিউজিকের প্রচারেও নেমারের ভূমিকা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর বেশ কয়েকটি মিউজিক ভিডিয়োও রয়েছে।