আই লিগে কমছে বিদেশি প্লেয়ারের কোটা। ২০১৯-২০ মরসুমে সেটা ছয় থেকে কমে পাঁচ হতে পারে। সহ-সভাপতি সুব্রত দত্তের প্রতিনিধিত্বে বুধবার আলোচনায় বসেছিল ফেডারেশনের লিগ কমিটি। মিটিং শেষে ফেডারেশনের তরফে জানানো হয়েছে, ‘‘বিদেশি প্লেয়ারের কোটা একই থাকছে। বদল করা হচ্ছে এসিয়ান কোটার প্লেয়ারের সংখ্যা। এশিয়ান প্লেয়ার কোটা থাকছেই না। ২০১৮-১৯ মরসুমে যে কোনও ছ’জন বিদেশি সই করাতে পারবে ক্লাবগুলো। এর পরের মরসুমে বিদেশি প্লেয়ারের সংখ্যা কমিয়ে পাঁচে নিয়ে আসা হবে।’’
ফেডারেশনের আগের নিয়ম অনুযায়ী বিদেশিদের মধ্যে একজন এশিয়ান কোটার প্লেয়ার রাখতেই হত। এ দিন নয়া দিল্লির ফুটবল হাউসে আই লিগ ছাড়াও দ্বিতীয় ডিভিশন আই লিগ ও এআইএফএফ ইয়ুথ লিগ নিয়েও আলোচনা হয়। আই লিগ শুরুর জন্য অক্টোবরের তৃতীয় সপ্তাহের কথা ভাবা হয়েছে।
তার আগে সব আই লিগ ক্লাবকে স্বাভাবিক পরিকাঠামো ঠিক রাখার জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে। কারণ হচ্ছে লাইভ টেলিকাস্ট। সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে সব ক্লাব ভেন্যুর পরিকাঠামো তৈরি রাখতে হবে। এ ছাড়া জানিয়ে দেওয়া হয়েছে এএফসি এশিয়ান কাপ চলার মধ্যেই আই লিগও চলবে। যদিও সূচি তৈরির সময় দেখে নেওয়া হবে একই দিনে যাতে এএফসির খেলা না পড়ে যায়।
কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে এক মালিকের দল আই লিগেও খেলছে আবার ইয়ুথ লিগেও খেলছে তেমনটা হবে না। একমাত্র সাই ছাড়া।