East Bengal

ইস্টবেঙ্গল ক্লাব-বিনিয়োগকারী দ্বন্দ্ব বছরের প্রথম দিন বারপুজোতেও

বিনিয়োগকারী সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তাঁদের দপ্তরের কয়েকজনের করোনা ধরা পড়েছে। তাই দপ্তর বন্ধ রয়েছে। দিন কয়েক আগে বেশ কয়েকজন ফুটবলারও এসেছিলেন সেই দপ্তরে। তাঁদেরও সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৫ এপ্রিল ২০২১ ১৫:১২
Share:

ইস্টবেঙ্গলে ক্লাব নিজস্ব চিত্র

নববর্ষের দিনেও জারি থাকল ইস্টবেঙ্গল ক্লাব ও বিনিয়োগকারীর ঠান্ডা লড়াই। বার পুজোর অনুষ্ঠানে দলের কোনও ফুটবলার না আসায় ক্ষোভ উগরে দিলেন ক্লাবের শীর্ষ কর্তা দেবব্রত সরকার। আর বিনিয়োগকারী শ্রী সিমেন্টের পক্ষ থেকে জানানো হল, করোনার জন্যই ফুটবলাররা আসেননি।

Advertisement

বৃহস্পতিবার সকালে বারপুজোর অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পরে দেবব্রত সরকার বলেন, ‘‘কোনও এক অজানা কারণে ফুটবলাররা আসেনি। তবে শুনেছি কারোর নির্দেশেই নাকি ওরা অনুপস্থিত। আমাকে যুব ফুটবলার ও দুজন ক্রিকেটারকে নিয়ে অনুষ্ঠান সারতে হল।’’

তবে বিনিয়োগকারী সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তাঁদের দপ্তরের কয়েকজনের করোনা ধরা পড়েছে। তাই দপ্তর বন্ধ রয়েছে। দিন কয়েক আগে বেশ কয়েকজন ফুটবলারও এসেছিলেন সেই দপ্তরে। তাঁদেরও সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। তাঁদের নিভৃতবাসে থাকতে অনুরোধ করা হয়েছে। বিনিয়োগকারী সংস্থার কোনও কর্তাকেও এদিন ক্লাবে দেখা যায়নি।

Advertisement

ইস্টবেঙ্গলে বারপুজো

অনুষ্ঠানে ফুটবলারদের না আসা নিয়ে মন্তব্য করলেও চুক্তি সই নিয়ে কিছু বলতে চাননি দেবব্রত। সমস্যা দ্রুত মিটে যাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী লাল হলুদ কর্তা সৈকত গঙ্গোপাধ্যায়। বিনিয়োগকারী সংস্থার দপ্তরে নববর্ষের মিষ্টিও পাঠিয়ে দিয়েছেন ক্লাব কর্তারা। বর্তমান ফুটবলাররা না এলেও প্রাক্তন ফুটবলাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সুভাষ ভৌমিক, রহিম নবি, দীপেন্দু বিশ্বাসরা। একসঙ্গে বেশ খানিকক্ষণ আড্ডাও দিতে দেখা যায় তাঁদের। ফুল নিয়ে ক্লাবে আসেন ক্রীড়া প্রশাসক বিশ্বরূপ দে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement