আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রত্যাবর্তন সুখের হল না স্যামসনের। ছবি টুইটার থেকে নেওয়া।
২০১৫ সালে টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিকে অভিষেক হয়েছিল সঞ্জু স্যামসনের। তার পাঁচ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফের নামলেন কেরলের উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান।
২০১৫ সালে হারারেতে জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে অভিষেক ম্যাচে ১৯ রান করেছিলেন স্যামসন। আর শুক্রবার পুণেয় শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে করলেন ৬। এই পাঁচ বছরে ভারত খেলেছে ৭৩ টি-টোয়েন্টি। টানা এতগুলো ম্যাচ জাতীয় দলের বাইরে ছিলেন তিনি। যা ভারতীয় রেকর্ড। না চাইলেও এই রেকর্ডের সঙ্গে জড়িয়ে গেলেন স্যামসন। এই তালিকায় সঞ্জুর পরে দুইয়ে আছেন উমেশ যাদব। অভিষেকের পর ৬৫টি-টোয়েন্টি তিনি জাতীয় দলের বাইরে ছিলেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এই রেকর্ড ইংল্যান্ডের জো ডেনলির রয়েছে। অভিষেকের পর ৭৯ টি-টোয়েন্টিতে বসে থাকার পর সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। ইংল্যান্ডেরই লিয়াম প্লাঙ্কেট রয়েছেন সার্বিক ভাবে ডেনলির পরে, দুইয়ে। তাঁর ক্ষেত্রে সংখ্যাটা ৭৪। আর স্যামসন থাকলেন তিনে। ৭৩ টি-টোয়েন্টি কেটে গিয়েছে ফের ভারতের জার্সি গায়ে চাপানোর ফাঁকে। শ্রীলঙ্কার মাহেলা উদাওয়াত্তের ক্ষেত্রেও সংখ্যাটা ৭৩। তাই ডেনলি, প্লাঙ্কেটের পর যুগ্ম ভাবে তিনে রয়েছেন স্যামসন ও উদাওয়াত্তে।
শুক্রবার প্রথম বলে ছয় মেরেছিলেন স্যামসন। কিন্তু ফেরেন পরের বলেই। হন এলবিডব্লিউ। ক্রিকেটপ্রেমীরা বলছেন, মাত্র একটা ম্যাচ দেখে যেন তাঁকে বসানো না হয়। ঋষভ পন্থের উদাহরণও টানা হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখা চলছে যে পন্থ অনেক বেশি সুযোগ পেয়েছিলেন। আর দিনের পর দিন বাইরে বসে থেকেছেন তিনি।