Rio Olympics

ফাইনালে বিষাদসিন্ধু, তবু রুপো জিতেও সোনার দ্যুতি

ইতিহাস গড়লেন কিন্তু সোনাটা এল না। রুপো নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হল পিভি সিন্ধুকে। এটাই বা কম কী? এর আগে এই পর্যায়েই বা কে যেতে পেরেছে। ২০১২ অলিম্পিক্সে ব্রোঞ্জ দিয়েছিলেন সাইনা নেহওয়াল। ২০১৬য় রুপো এনে দিলেন সিন্ধু। প্রথম সেটে পিছিয়ে পড়েও দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ালেন।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ১৯ অগস্ট ২০১৬ ২০:৫৩
Share:

ইতিহাস গড়লেন কিন্তু সোনাটা এল না। রুপো নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হল পিভি সিন্ধুকে। এটাই বা কম কী? এর আগে এই পর্যায়েই বা কে যেতে পেরেছে। ২০১২ অলিম্পিক্সে ব্রোঞ্জ দিয়েছিলেন সাইনা নেহওয়াল। ২০১৬য় রুপো এনে দিলেন সিন্ধু। প্রথম সেটে পিছিয়ে পড়েও দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ালেন। বিশ্বের এক নম্বর শাটলারের থেকে সেট ছিনিয়ে নিয়েছিলেন ২১-১৯এ। কিন্তু বাকিটা আর নিজের দখলে রাখতে পারলেন না। পর পর দুটো সেট হেরে গেলেন ১২-২১, ১৫-২১এ।

Advertisement

সোনা দিতে পারলেন না পিভি সিন্ধু। কিন্তু অলিম্পিক্সের ইতিহাসে ভারতীয় ব্যাডমিন্টনের প্রথম রুপোজয়ী হিসেবে লেখা হয়ে গেল ২১ বছরের এই হায়দরাবাদী মেয়ের নাম। রিও অলিম্পিক্সের ফাইনালে সিন্ধু হেরে গেলেন গ্রিক বংশোদ্ভূত স্প্যানিশ তারকা, বিশ্বের এক নম্বর, ক্যারোলিনা ম্যারিনের কাছে।

প্রথম গেমে প্রায় শেষ পর্যন্ত পিছিয়ে থেকেও দুরন্ত প্রত্যাবর্তনে ২১-১৯এ জিতে যান সিন্ধু। কিন্তু তার পর এক নম্বরের মতোই ম্যাচে আধিপত্য কায়েম করেন ক্যারোলিনা মারিন। দ্বিতীয় গেমে পুরোটাই আধিপত্য নিয়ে খেলেন মারিন। গেম জিতে নেন ২১-১২তে। তৃতীয় গেম মারিন জেতেন ২১-১৫তে।

Advertisement

এর সঙ্গেই সিন্ধু ঢুকে পড়লেন সেই তালিকায়। তিনি পঞ্চম ভারতীয় মহিলা যাঁর হাত ধরে এল অলিম্পিক্সে ব্যক্তিগত পদক। এর আগে পেয়েছেন ভারোত্তলক কারনাম মাহেশ্বরী (ব্রোঞ্জ, ২০০০), বক্সার মেরি কম (ব্রোঞ্জ,২০১২), ব্যাডমিন্টনে সাইনা নেহওয়াল (ব্রোঞ্জ, ২০১২), কুস্তিতে সাক্ষী মালিক (ব্রোঞ্জ, ২০১৬)।

আরও খবর

‘আমাদের মেয়ে, আমাদেরই গর্ব’

যে পথে সিন্ধুর রজত‘জয়’ন্তী

রুপোলি সিন্ধুর সোনালি দিন

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement