টিটির ফাইনালে দুই বঙ্গকন্যা

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৪ অক্টোবর ২০১৯ ০৪:১৬
Share:

প্রতীকী ছবি।

ছেলে-মেয়েরা খেলছেন আর বাবা কোচ হয়ে প্রতিটি মুহূর্তে ফোনে বা পিছনে দাঁড়িয়ে থেকে পরামর্শ দিচ্ছেন। পূর্বাঞ্চলীয় র‌্যাঙ্কিং টিটিতে এ রকম ঘটনা প্রচুর।

Advertisement

হাওড়া ডুমুরজলা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে খেলছেন জিৎ চন্দ্র। তার বাবা তপন চন্দ্র নামী কোচ ও টুনার্মেন্ট ডিরেক্টর। জিৎ যুব বিভাগের ফাইনালে উঠেছেন। অর্জুন ঘোষের বাবা মিহির ঘোষও রাজ্যের সফল কোচ। অন্য দায়িত্ব নিয়ে তপনবাবু স্টেডিয়ামে উপস্থিত থাকলেও মিহিরবাবু আসছেন না। তবে দুই ছেলেই পরামর্শ নিচ্ছেন বাবার কাছে। বোর্ডের পাশে অবশ্য কোচ হিসেবে থাকছেন সৌম্যদীপ রায়। যাঁর কাছে এখন অনুশীলন করেন ওঁরা। এ রকমই কিশলয় বসাকের মেয়ে অনুষ্কা বসাক, অরূপ বসাকের পেয়ে অনন্যা বসাক, অর্জুন দত্তের মেয়ে অনুষ্কা দত্ত, অংশুমান ভট্টাচার্যের ছেলে অঙ্কুর ভট্টাচার্য সরাসরি বাবাদের পরামর্শ পাচ্ছেন খেলার সময়। কোচেরা বা প্রাক্তন খেলোয়াড়রা নিজেদের খেলায় ছেলে-মেয়েদের আনছেন, এ রকম ঘটনা রাজ্যের অন্য খেলায় খুবই কম।

এ দিন প্রতিযোগিতায় অবশ্য চমকপ্রদ ঘটনা ঘটল মেয়েদের যুব বিভাগে। বাংলার দুই মেয়ে প্রাপ্তি সেন এবং মৌমিতা দত্ত ফাইনালে। মৌমিতা অবশ্য নেমেছেন রেলের হয়ে। ছেলেদের বিভাগে জিৎ ফাইনালে উঠলেও সেমিফাইনালে হেরে গেলেন আকাশ পাল। ফলে জিৎ-আকাশের লড়াই হচ্ছে না। তবে রাজ্য চ্যাম্পিয়ন আকাশ তৃতীয় রাউন্ডে পৌঁছলেন। জিতলেন অ্যান্টনি অমলরাজ, হরমীত দেশাই, মানব ঠক্কর, সুতীর্থা মুখোপাধ্যায়, ঐহিকা মুখোপাধ্যায়, মৌমিতা দত্ত। এঁরা সকলেই সিনিয়র বিভাগে জিতলেন।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement