ফাইল চিত্র।
দীপিকা কুমারী মানছেন, আগের দু’টি অলিম্পিক্সের ব্যর্থতার স্মৃতি মন থেকে পুরোপুরি মুছে ফেলা কঠিন। ভারতের মহিলা তারকা তিরন্দাজ অবশ্য একই সঙ্গে জানিয়েছেন, তিনি আপ্রাণ চেষ্টা করবেন সমস্ত রকম নেতিবাচক চিন্তা থেকে মুক্ত হয়ে টোকিয়োয় নামতে। টোকিয়োয় নিজের সম্ভাবনা নিয়ে সংবাদ সংস্থাকে বলেছেন, ‘‘অতীতে যা হয়েছে তার পুনরাবৃত্তি চাই না। সে সবই এখন ইতিহাস। যদিও তা পুরোপুরি ভুলে যাওয়া কঠিন। আর সেই চিন্তা কিছুটা হলেও মনে চাপ সৃষ্টি করবেই।’’
ভারতের অন্যতম সেরা মহিলা ভারোত্তোলক মীরাবাই চানু যুক্তরাষ্ট্রে বেশ কিছু দিন অনুশীলন করে শুক্রবার টোকিয়োয় পৌঁছে গেলেন। এ বারের গেমসে চানু ছাড়া অন্য আর কোনও ভারতীয় ভারোত্তোলক নেই। তাঁর সঙ্গে টোকিয়োয় পৌঁছেছেন কোচ বিজয় শর্মা ও সহকারী কোচ সন্দীপ কুমার। চানু নামবেন ৪৮ কেজি বিভাগে।
সুমিতের ছাড়পত্র: ভারতের সুমিত নাগাল কিছুটা অপ্রত্যাশিত ভাবে এ বার টোকিয়ো অলিম্পিক্সে পুরুষদের ব্যক্তিগত বিভাগে নামার সুযোগ পেয়ে গেলেন। তাও একেবারে শেষমুহূর্তে। সেটা সম্ভব হল প্রচুর খেলোয়াড় গেমস থেকে নাম প্রত্যাহার করায়।
আশাবাদী ভাস্করন: ১৯৮০-তে মস্কো অলিম্পিক্সে সোনাজয়ী ভারতীয় দলের অধিনায়ক ছিলেন ভি ভাস্করন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘‘অলিম্পিক্সে বাকি যে ১১টি দল খেলছে, তাদের কারও চেয়ে ভারতীয় দল প্রস্তুতিতে পিছিয়ে নেই। পদক জিততেই পারে এই দল।’’