বীরু, ম্যাড ম্যাক্সকে বাদ দেওয়ায় ডুবল পঞ্জাব

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু আর সানরাইজার্স হায়দরাবাদের মধ্যে মিল কোথায়? দুটো দলেই বিশ্বকাপের দুই সেরা বোলারের উপস্থিতি। যাঁরা পার্থক্য গড়ে দিচ্ছেন আইপিএলেও। মিচেল স্টার্ক আর ট্রেন্ট বোল্ট। প্রথম জন রবিবার দিল্লি ডেয়ারডেভিলসকে প্রায় একাই শুইয়ে দিয়েছিলেন। সোমবার দাপট দেখালেন বোল্টও। যার জেরে কিঙ্গস ইলেভেন পঞ্জাবকে ঘরের মাঠে ২০ রানে হারাল সানরাইজার্স।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

মোহালি শেষ আপডেট: ২৮ এপ্রিল ২০১৫ ০৩:১২
Share:

বাবার জয় দেখল শিখর-পুত্র।

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু আর সানরাইজার্স হায়দরাবাদের মধ্যে মিল কোথায়?

Advertisement

দুটো দলেই বিশ্বকাপের দুই সেরা বোলারের উপস্থিতি। যাঁরা পার্থক্য গড়ে দিচ্ছেন আইপিএলেও। মিচেল স্টার্ক আর ট্রেন্ট বোল্ট। প্রথম জন রবিবার দিল্লি ডেয়ারডেভিলসকে প্রায় একাই শুইয়ে দিয়েছিলেন। সোমবার দাপট দেখালেন বোল্টও। যার জেরে কিঙ্গস ইলেভেন পঞ্জাবকে ঘরের মাঠে ২০ রানে হারাল সানরাইজার্স।

শুধু নিউজিল্যান্ডের পেসারের দাপট নয়, পঞ্জাবের বিপর্যয়ের কারণ আরও আছে। যেমন বীরেন্দ্র সহবাগ ও ‘ম্যাড ম্যাক্স’ গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের মতো বিস্ফোরক ব্যাটসম্যানদের বাইরে রাখা। অক্ষর পটেল (২-২৫), মিচেল জনসনরা (২-৩৯) যার জন্য প্রথমে ব্যাট করা সানরাইজার্সকে ১৫০-৬-এ থামিয়ে দিলেও লাভ হয়নি। রান তাড়া করতে নেমে তো এক সময় পঞ্জাবের ৭২-৫ হয়ে যায়। ঋদ্ধিমান সাহা (৪২) আর অক্ষর পটেলের (১৭) ষষ্ঠ উইকেটে ৪৪ রানের পার্টনারশিপে জয়ের কিছুটা হলেও আশা জেগেছিল পঞ্জাব সমর্থকদের। কিন্তু বোল্ট ১৮তম ওভারে অক্ষর আর ঋদ্ধিকে ফেরাতেই ম্যাচ মুঠোয় চলে আসে সানরাইজার্সের। গত মরসুমে একাধিক দুশো রানের ইনিংস থাকা পঞ্জাব এখন দেড়শোও তাড়া করতে পারছে না কেন? ক্যাপ্টেন জর্জ বেইলি দুষলেন ব্যাটিংকে। ‘‘আবার ব্যাটিং আর টপ অর্ডারের ব্যর্থতাই আমাদের ডুবিয়ে দিল। রানটা তাড়া করা উচিত ছিল। কিন্তু টপ অর্ডার পারল না।’’

Advertisement

সংক্ষিপ্ত স্কোর

সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ১৫০-৬ (ওয়ার্নার ৫৮, অক্ষর ২-২৫)

কিঙ্গস ইলেভেন পঞ্জাব ১৩০-৯ (ঋদ্ধি ৪২, বোল্ট ৩-১৯)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement