তখনও করোনা আসেনি। একফ্রেমে বিরাট-রশিদ। ছবি টুইটার থেকে নেওয়া।
বিরাট কোহালিকে বোলিং মানেই তা যে কোনও বোলারের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। রশিদ খানের কাছে যা অবশ্য একেবারেই চাপের নয়। বরং তিনি উপভোগই করবেন এই চ্যালেঞ্জ।
সোমবার দুবাইয়ে মুখোমুখি সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর। মানে ফের কোহালি বনাম রশিদ দেখার অপেক্ষা। এই আবহেই আরসিবি অধিনায়কের বিরুদ্ধে বোলিং করা নিয়ে মুখ খুলেছেন রশিদ খান।
২২ বছর বয়সী আফগান লেগস্পিনারের কথায়, “আমার মনে হয় সামনে যেই থাক, বল করার সময় একটা চাপ থাকেই। আর বিরাট তো তিন ফরম্যাটেই বিশ্বমানের খেলোয়াড়। তবে আমার ভাল লাগে ওর মতো কেউ আমার বলে ব্যাট হাতে দাঁড়ালে। তখন সেটা হয়ে পড়ে সেরা টক্কর। আর একজন বোলার সেই লড়াইটাই চায়। আমি উপভোগ করব বিরাটকে বোলিং। ওকে বল করতে পারা গর্বের মুহূর্ত হতে চলেছে। বোলার হিসেবে বিরাটকে সেরা ডেলিভারিগুলো করারই চেষ্টা থাকবে।”
আরও পড়ুন: রায়ুডু, চাওলাকে ‘লো প্রোফাইল’ তকমা দিয়ে তোপের মুখে মঞ্জরেকর
আরও পড়ুন: ‘হাউ হ্যান্ডসাম!’ উদ্বোধনী ম্যাচে ধোনির এমন প্রশংসা কার!
আইপিএলে কি নতুন কোনও ডেলিভারি দেখা যাবে রশিদের হাতে? তাঁর উত্তর, “আমার সব ডেলিভারি নিয়েই খাটাখাটনি চলছে। তবে নতুন কোনও ডেলিভারি এখনও ১০০ শতাংশ আয়ত্তে আনতে পারিনি। ম্যাচে তাই নতুন ডেলিভারি করার ঝুঁকি নেব না।” আমিরশাহিতে কেমন হতে চলেছে স্পিনারদের ভূমিকা? রশিদ বলেছেন, “প্রতিযোগিতা যত গড়াবে, তত স্পিনারদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। এখানের মাঠগুলো বড়। ফলে স্পিনারদের পক্ষে তা সুবিধাজনক। একমাত্র শারজার মাঠ ছোট। তবে ওখানের উইকেটও স্পিনারদের সাহায্য করবে।”