কয়েক দিনের মধ্যেই বদলে গিয়েছে অ্যাশটন টার্নারের পৃথিবী। ভারতের বিরুদ্ধে শেষ ওয়ান ডে সিরিজের চতুর্থ ওয়ানডেতে টার্নার খেলেছিলেন ৪৩ বলে ৮৪ রানের বিধ্বংসী ইনিংস। ভারতের করা ৩৫৮ রান তাড়া করতে নেমে টার্নার ঝড়ে ম্যাচ জিতে নেয় অস্ট্রেলিয়া। সেই ম্যাচই বিশ্বক্রিকেটে পরিচিতি দিয়েছিল টার্নারকে। আর আইপিএলের দুনিয়া টার্নারকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে বাস্তাবের রুক্ষ জমিতে।
২২ এপ্রিল, ২০১৯। রাজস্থান রয়্যালস ও দিল্লি ক্যাপিটলাস ম্যাচে শূন্য করেন টার্নার। ইশান্ত শর্মার স্লোয়ারে ঠকে গিয়ে কভারে রাদারফোর্ডের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন অ্যাশটন টার্নার। এটা আইপিএলে তাঁর তৃতীয় ডাক।
২০ এপ্রিল, ২০১৯। রাজস্থান রয়্যালস বনাম মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ম্যাচে শূন্য করেন টার্নার। যশপ্রীত বুমরাহর বলে এলবিডব্লু হন টার্নার। বুমরাহর বল স্কিড করে ধেয়ে আসে টার্নারের দিকে। ব্যাটে বলে সংযোগ হয়নি। বল এসে লাগে টার্নারের প্যাডে।
১৬ এপ্রিল ২০১৯। কিংস ইলেভেন পঞ্জাবের বিরুদ্ধে শূন্য করেন টার্নার। এই ম্যাচ দিয়েই আইপিএল-এ অভিষেক ঘটেছিল অ্যাশটন টার্নারের। মুরুগান অশ্বিনের শিকার হন টার্নার। মুরুগান অশ্বিনের বলে মিলারের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন টার্নার।
২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯। বিশাখাপত্তনমে অনুষ্ঠিত ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া প্রথম টি টোয়েন্টি ম্যাচে শূন্য করেন টার্নার। ক্রণাল পাণ্ড্যর বলে বোল্ড হন টার্নার। পাণ্ড্যর সোজা বল টার্নার সুইপ করতে গিয়ে লাইন মিস করে বোল্ড হন।
৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯। বিগ ব্যাশে অ্যাডিলেড স্ট্রাইকার্স বনাম পারথ স্কর্চার্স ম্যাচে ডাক দেখেছিলেন টর্নার।
লগলিনের বলটার গতি ছিল ঘণ্টায় ১৩২ কিমি। টার্নার ভেবেছিলেন স্লোয়ার। মিডল স্টাম্পের সামনে লগলিনের বলটা এসে আঘাত করে টার্নারের প্যাডে। খাতা না খুলেই ফিরতে হয় তাঁকে।