এই সমস্ত ক্রিকেটাররা তাঁদের খেলার জাদুতে কাত করেছেন তামাম ক্রিকেটপ্রেমীদের। তাঁদের ক্রিকেটীয় ক্যারিশ্মায় বুঁদ দর্শককুল। এমনই অনেক ক্রিকেটার আছেন যাঁরা রেস্তোরাঁ ব্যবসাতেও মনোনিবেশ করেছেন। জেনে নেওয়া যাক তাঁদের সম্পর্কে।
কিছুদিন আগে বিরাট কোহালি দিল্লিতে ‘নুয়েভা’ নামে নিজের একটা রেস্তোরাঁ খুলেছেন। এই রেস্তোরাঁয় জায়গা করে নিয়েছেন বিশ্বের সেরা শেফরা।
২০০৪ সালে পুণেতে ‘জেকেস’ নামে একটি রেস্তোরাঁ খোলেন জাহির খান। এর পর ২০১৩ সালে ‘টস’ নামে একটি লাউঞ্জও খোলেন তিনি। এ ছাড়া রয়েছে ‘ডাইন ফাইন’ নামে আরও একটি শানদার রেস্তোরাঁ।
২০১২ সালে ‘জাড্ডুস ফুড ফিল্ড’ নামে একটি রেস্তোরাঁ খোলেন রবীন্দ্র জাডেজা।
১৯৮০ সালে চণ্ডীগড়ে ‘হোটেল কপিল’ নামে একটি হোটেল খোলেন কপিল দেব। যা এখন ‘কান্টেইনস রিট্রিট’ নামে পরিচিত। এ ছাড়া পটনায় রয়েছে ‘কপিল দেবস ইলেভেন’ বলে একটি রেস্তোরাঁও।
সৌরভ’স-দ্য ফুড প্যাভেলিয়ন নামে একটি রেস্তোরাঁ খুলেছিলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। তবে ২০১১ সালে এই রেস্তোরাঁটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।
সচিন তেন্ডুলকরও মুম্বইয়ে এটি রেস্তোরাঁ খুলেছিলেন। নাম ‘তেন্ডুলকর’স’। ২০০৭ সালে রেস্তোরাঁ বন্ধ করে দেন সচিন।